এসএসপি -র মতে সন্দীপের হত্যাতে হরবিন্দারই শার্প শ্যুটারকে নিয়ে আসা দিয়ে আসার বাহন, হাতিয়ার, সেফ হাউসের ব্যবস্থা করেছিলেন৷ বিকাশ মাহলে ফৌজির সঙ্গে মিলে টার্গেট কিলিংকে বাস্তবায়িত করেছিল৷ পুলিশের কথা অনুযায়ি পঞ্জাবের আরও দুটি খুনের বিষয়ে সত্যতা স্বীকার করে নিয়েছে৷ পুলিশ নিজে এই হত্যাগুলির বিষয়েও কিছু জানত না৷
কাবাড্ডি ম্যাচের সময় গুলি করে হত্যা
advertisement
এসএসপি স্বপ্ন শর্মা জানিয়েছেন ১৪ মার্চ মল্লিয়া গ্রামে চলা কাবাড্ডি ম্যাচে কবাড্ডি খেলোয়াড় সন্দীপ সিং ওরফে অম্বিয়াকে গুলি মেরে হত্যা করে দেওয়া হয়৷ এই ঘটনায় ৫ জন সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷ এরা হল হরবিন্দর সিং ওরফে ফৌজি নিবাসী বুলন্দশহর, বিকাশ মাহলে গুরগাঁও, সচিন ধোলিয়া রাজস্থান আলওয়াড়ের নিবাসী, মনজোত কৌর সংগরুরের বাসিন্দা, এবং পিলভিটের বাসিন্দা যাদবিন্দর সিং ৷ পুলিশ এদের কাছ থেকে .30 বোরের পিস্তল, দুটি .315 বোর দেশে তৈরি পিস্তল উদ্ধার করেছে৷
পাশাপাশি ৩ টি গাড়ি মহিন্দ্রা এসইউভি, টয়োটা ইটিওস, হুন্ডাই ভার্না উদ্ধার হয়৷
খুনের আরও ২ ট ঘটনা কবুল করে অভিযুক্তরা
পুলিশের কথা অনুযায়ি হরবিন্দর সিং এই খুনের প্রধান কোঅর্ডিনেটর ছিল৷ সেই শার্পশ্যুটারকে যোগাযোগ করা, অস্ত্র সাপ্লাই করা, গাড়ি যোগাড় করে দেওয়া, সেফ হাউসে রাখা সব কাজই সে করেছিল৷
এসএসপি জানিয়েছেন ফরিদাবাদ থেকে গ্রেফতার হওয়া বিকাশ মাহলে ফৌজির সঙ্গে মিলে টার্গেট কিলিংর কাজটি সেরে ফেলে৷ এই জেরাতেই তারা আরও দুটি খুনের কথাও জানায়৷ যে খুনগুলোর বিষয়ে পুলিশ আগে কিছু জানত না৷