সমীর মিনহাসের ১৭২ রানে ভর করে ভারতের সামনে ৩৪৮ রানের বিশাল লক্ষ্য দিয়েছিল পাকিস্তান। সেখানে ভারত মাত্র ২৬.২ ওভারে ১৫৬ রানে অল আউট হয়ে যায়। ফলে ১৯১ রানের ব্যবধানে হেরে যায় আয়ুষেরা। সমীরের একা করা রান টপকাতে পারল না ভারত।
এই প্রথমবার ছোটদের এশিয়া কাপে একক চ্যাম্পিয়ন হল পাকিস্তান। এর আগে ২০১৩ সালে ভারতের সঙ্গে যৌথ ভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল তাঁরা। ১২ বছর পর ফের সেরা হল তাঁরা।
advertisement
ভারত-পাকিস্তান লড়াইয়ে বড়রা যতই দাপট দেখাক না কেন, কিন্তু ছোটরা সেটা করতে পারছেন না। উল্টে বার বার পাকিস্তানের কাছে হারতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে জব্দ ইংল্যান্ড! ১১ দিনেই শেষ অ্যাশেজ! দুই ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ জয়
টসে জিতে প্রথমে বল করার সিদ্ধান্ত নেন অধিনায়ক আয়ুষ। কিন্তু, সেই সিদ্ধান্ত নিয়েও প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। টসে হেরে যেন শাপে বর হয়েছিল পাকিস্তানের। বড় রান করে কিছুটা অ্যাডভান্টেজ পেয়ে যায় পাকিস্তান। অন্যদিকে, রান তাড়া করতে নেমে খেই হারিয়ে ফেলে ভারত। চাপের মুখে একের পর এক উইকেট হারিয়ে জয়ের থেকে দূরে সরে যেতে থাকেন তাঁরা।
আরও পড়ুন: ব্যাটে তাণ্ডব, বলে আগুন: টি২০ বিশ্বকাপ ২০২৬-এ ভারতের ১৫ তারকার কাজ কী—জানুন বিস্তারিত
অধিনায়ক আয়ুষ ফর্মে ছিলেন না। এই ম্যাচেও তাই দেখা গেল। মাত্র ২ রানে সাজঘরে ফেরেন তিনি। বৈভব শুরুতে বেশ কিছু বড় শট খেললেও মাত্র ১০ বলে ২৬ রানেই থেমে যায় তাঁর ইনিংস। এরপরে আর কেউই তেমন ছাপ ফেলতে পারেননি।
বৈভব, আয়ুষ আউট হওয়ার পরে ভারতের আশা ছিল অভিজ্ঞান কুণ্ডুর উপর। এই প্রতিযোগিতাতেই ২০২ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। কিন্তু, ফাইনালে আর পারেননি এই বাংলার ব্যাটার। মাত্র ১৩ রান করেই আউট হন তিনি। ফলে ১৯১ রানের বিশাল ব্যবধানে হারতে হয় ভারতকে।
