বছরের প্রথম ম্যাচেই জয় দলের আত্মবিশ্বাস বাড়ালেও ম্যাচে একাধিক বিষয় কিছুটা হলেও চিন্তায় রেখেছে কোচ রাহুল দ্রাবিড়কে। প্রথমত ব্যাটিংয়ে টপ অর্ডারের ব্যর্থতা। যদিও ইশান কিশান ভালো শুরু করেও বড় স্কোর করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। একটু স্লো ব্যাটিং করেছিলেন হার্দিক। শেষের দিকে দীপক হুডা ও অক্ষর প্যাটেল ঝড়ো ইনিংস না খেললে লড়াই করার মত স্কোরেই পৌছতে পারত না ভারত। সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে চোটের কারণে পাওয়া যাবে না সঞ্জু স্যামসনকে। দ্বিতীয় ম্যাচে নামার আগে ভুল-ত্রুটি শুধরে রানে ফিরতে মরিয়া শুবমান গিল, সূর্যকুমার যাদবরা।
advertisement
অপরদিকে, বোলিং লাইনে সেই একই ধারা অব্যাহত। ভালো জায়গা থেকেও শেষের দিকে রাশ হালকা করা ও ম্যাচ হাড্ডাহাড্ডি পরিস্থিতিতে নিয়ে যাওয়া। প্রথম ম্যাচে ১৬২ রান তাড়া করতে নেমে এক সময় শ্রীলঙ্কার স্কোর ছিল ১৩২ রানে ৮ উইকেট। সেখান থেকে বড় রানে যেতা উচিৎ ছিল ম্যাচটা। যদিও প্রথম ম্যাচে শিবম মাভি, উমরান মালিকদের দুরন্ত বোলিং আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে দলের।
আরও পড়ুনঃ রোনাল্ডোকে রাজকীয়ভাবে স্বাগত জানাল আল নাসের, রইল ১০টি সেরা ছবি
অপরদিকে, সিরিজে টিকে থাকার লড়াই শ্রীলঙ্কার কাছে। প্রথম ম্যাচ হারলেও দাসুন শানাকা, ওয়ানিন্দু হাসারঙ্গা এবং মহেশ থিকশানাদের লড়াকু পারফরম্যান্স কিছুটা হলেও আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে লঙ্কান লায়ন্সদের। ভারতের মাটিতে টানা ১১ টি-২০ হার, ২০১৬ সালে শেষ টি-২০ জয় ভারতের মাটিতে, এই লজ্জার পরিসংখ্যানে সমাপ্তি দ্বিতীয় ম্যাচে ঘটাতে চাইছে দাসুন শানাকার দল। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেও ভারতীয় দলকেই অ্যাডভান্টেত দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা।