আধিকারিকদের মতে, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তার নির্দেশে জানিয়েছে মাঠে কোনও প্রতিবাদসূচক পোস্টার নিয়ে যাওয়া যাবে না৷ বিশেষত সোশ্যাল মিডিয়ায় উত্তেজনা বাড়াতে পারে এমন কোনও বার্তা দেওয়া যাবে না৷
advertisement
—- Polls module would be displayed here —-
এই নির্দেশ আগামী ৭ অক্টোবর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। ম্যাচের দিন (৬ অক্টোবর) গোয়ালিয়র বনধের ডাক দিয়েছিল হিন্দু মহাসভা। এ ছাড়া অন্যান্য সংগঠনও প্রতিবাদের হুমকি দিয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর সংঘটিত ‘অত্যাচার’ নিয়ে রবিবারের ম্যাচ বাতিলের দাবিতে বুধবার বিক্ষোভ করেছে হিন্দু মহাসভা।
পুলিশ সুপারের সুপারিশে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং কালেক্টর রুচিকা চৌহান ভারতীয় সিভিল সিকিউরিটি কোড (বিএনএসএস)-র ১৬৩ ধারার অধীনে নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশ জারি করেছেন বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। আদেশে বলা হয়েছে, জেলার সীমানার মধ্যে কেউ যদি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যম প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ম্যাচ ব্যাহত করে বা ধর্মীয় অনুভূতিতে উসকানি দেয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আপনি এই জিনিসগুলো স্টেডিয়ামে নিয়ে যেতে পারবেন না
ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আয়োজিত প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটপ্রেমী দর্শক কিছু জিনিস স্টেডিয়ামে নিয়ে যেতে পারবেন না। এর মধ্যে রয়েছে ব্যানার, পোস্টার, কাট-আউট, পতাকা এবং আপত্তিকর বা উত্তেজক ভাষা ও বার্তা সম্বলিত অন্যান্য জিনিসও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
পুলিশের দেওয়া নির্দেশ যদি কোনও দর্শক না মানে তাহলে গ্রেফতারও হতে পারে। এই ম্যাচে যাতে কোনও গন্ডগোল না ছড়িয়ে পড়ে তার জন্য ১৬০০ পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হচ্ছে৷