প্রথমেই যখন গম্ভীরকে ‘দেশি বয়’ শব্দটি শোনানো হয়, তিনি সঙ্গে সঙ্গে নাম বলেন বিরাট কোহলির। গম্ভীর মনে করেন, মাঠে কোহলির আত্মবিশ্বাস, স্পষ্টভাষিতা এবং আগ্রাসী মানসিকতা এই ট্যাগের সঙ্গে দারুণভাবে মানিয়ে যায়। কোহলি বর্তমানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে আংশিক অবসর নিলেও, আগামী অক্টোবর মাসে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে প্রত্যাবর্তনের জন্য লন্ডনে অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছেন।
advertisement
পরবর্তী শব্দ ‘ক্লাচ’ শুনে গম্ভীর বলেন, এই শব্দ শুনলে তার প্রথমেই মনে পড়ে সচিন তেন্ডুলকরের নাম। চাপের মুখে দলের জন্য ম্যাচ বের করে আনার ক্ষমতার জন্যই তেন্ডুলকারকে তিনি এই জায়গায় রাখেন। ‘গতি’ শব্দে তিনি উল্লেখ করেন জসপ্রিত বুমরাহকে এবং ‘গোল্ডেন আর্ম’ হিসেবে বেছে নেন প্রাক্তন কেকেআর সতীর্থ নীতীশ রানাকে।
গম্ভীরের মতে, ‘স্টাইলিশ’ ট্যাগটি সবচেয়ে বেশি মানায় ভারতের বর্তমান টেস্ট অধিনায়ক শুভমন গিলকে। তিনি বলেন, গিলের ব্যাটিংয়ের ধরণ ও মাঠে উপস্থিতি অসাধারণ। অন্যদিকে, ‘মিস্টার কনসিস্টেন্ট’ হিসেবে তিনি নাম নেন রাহুল দ্রাবিড়ের, যিনি দীর্ঘসময় ধরে ভারতীয় দলের ভরসা ছিলেন। ‘রান মেশিন’ হিসাবে গম্ভীর বেছে নেন ভিভিএস লক্ষ্মণকে।
আরও পড়ুনঃ IND vs AUS: কাজ সহজ হল রোহিত-কোহলির! অস্ট্রেলিয়া সফরে যাওয়ার আগে এল এমন খবর
সবশেষে, গম্ভীর মজার ছলে বলেন, ঋষভ পন্ত হলো এমন একজন ক্রিকেটার যে প্রায়ই দেরি করে আসে, এবং তিনিই নাকি দলের সবচেয়ে হাস্যকর সদস্যও। এই প্রশ্নোত্তর পর্বে গম্ভীরের প্রতিটি উত্তরই ছিল মজাদার, চিন্তাশীল এবং ক্রিকেটারদের ভিন্নধর্মী দিক তুলে ধরার একটি সুন্দর প্রয়াস।