কাগুজে বাঘ এবার অন্তত তাদের আর বলা যাবে না। পারফরম্যান্স এখন ইংল্যান্ডের হয়ে কথা বলছে। যা দেখে ব্রিটিশদের এখন একটাই রিংটোন ইটস কামিং হোম। ১৯৬৬-র পুনরাবৃত্তির অপেক্ষায় ব্রিটিশরা। আর দু’ম্যাচ জিতলেই স্বপ্নপূরণ। প্রথম গাঁট ক্রোয়েশিয়া।
১২০ মিনিট পর্যন্ত ম্যাচ অমীমাংসীত হলে ক্রোয়েশিয়া প্রথম টিম যারা পরপর তিনটি ম্যাচ টাইব্রেকারে খেলবে। কোচ নিয়ে গদগদ মানজুকিচ। ক্রোট ফরোয়ার্ডের মতে তাঁদের কোচ ধীরস্থির, মেজাজ হারান না।
advertisement
ইংল্যান্ড কোচ সাউথগেটে ক্রোটদের বিরুদ্ধে ৩-১-৪-২ ছকে এগোতে চান। তাঁর লো প্রোফাইল ইমেজে টিমও প্রভাবিত। তারকা নয়, টিমগেমে বিশ্বাসী এই ইংল্যান্ড। দলের আসল লোক অধিনায়ক কেন। তাঁর নামের পাশে এখনই ৬ গোল। ক্যাপ্টেন আটকে গেলে টিমের অন্য ফুটবলাররাও যে কোনও মুহূর্তে গোল করতে পারেন। ইংরেজদের মাথাব্যথা ক্রোয়েশিয়ার মাঝমাঠ। মদরিচ, রাকিতিচের মতো বিশ্বমানের দুই ফুটবলারকে কীভাবে সাউথগেট আটকান তা নিয়ে রয়েছে কৌতুহল। ইংল্যান্ডের সমস্যা লিনগার্ড, হেন্ডরসন-সহ ৫ ফুটবলার একটা করে হলুদ কার্ড দেখে ফেলেছেন। ফের কার্ড দেখলেই এদের বিপদ। বিশ্বকাপে এই প্রথম মুখোমুখি দুই দল। তবে অন্য ম্যাচের হিসেবে এগিয়ে ইংল্যান্ড। এপর্যন্ত সাতটি ম্যাচের মধ্যে ইংল্যান্ড জিতেছে চারবার, দু’বার হার। এক ম্যাচ ড্র।
ইতিহাস নতুন করে লিখতে নীরবে প্রস্তুত হচ্ছে থ্রি লায়ন্সরা। ৭০ হাজারের লুজনিকি স্টেডিয়ামে মেগা লড়াইয়ের জন্য তৈরি।
When you bring a rubber chicken to training...