দল: নেদারল্যান্ডস , ফিফা র্যাঙ্কিং: ১৬, গোলরক্ষক - টিম ক্রুল (নরউইচ সিটি), মার্কো বিজোত (এজেড আলকমার), মার্তেন স্তেকেলেনবার্গ (আয়াক্স)
সেন্টারব্যাক - ম্যাটাইস ডি লিখট (জুভেন্টাস), স্তেফান ডি ভ্রেই (ইন্টার মিলান), নাথান আকে (ম্যানচেস্টার সিটি), ডেলি ব্লিন্ড (আয়াক্স), জোয়েল ভেল্টম্যান (ব্রাইটন), ইউরিয়েন তিম্বার (আয়াক্স)
রাইটব্যাক - ডেনজেল ডামফ্রাইজ (পিএসভি), লেফটব্যাক/লেফট উইংব্যাক - প্যাট্রিক ফন আনহল্ট (ক্রিস্টাল প্যালেস), ওয়েন উইনদাল (এজেড আলকমার)
advertisement
মিডফিল্ড - জর্জিনিও ভাইনালডম (লিভারপুল), ফ্রেঙ্কি ডি ইয়ং (বার্সেলোনা), মার্টেন ডে রুন (আতালান্তা), দাভি ক্লাসেন (আয়াক্স), তিউন কুপমাইনার্স, রায়ান গ্রাভেনবার্চ (আয়াক্স), কুইন্সি প্রমেস (স্পার্তাক মস্কো), স্টিভেন বের্গুইস (ফেইনুর্ড), কোডি গাকপো (পিএসভি)
স্ট্রাইকার - ভাউট ভেগহর্স্ট (ভলফসবুর্গ), লুক ডি ইয়ং (সেভিয়া), মেমফিস ডিপাই (অলিম্পিক লিওঁ), দনিয়েল মালেন (পিএসভি)
কোচ - ফ্রাঙ্ক ডি বোর, অধিনায়ক - জর্জিনিও ভাইনালডম
ইউরোতে সাফল্য - চ্যাম্পিয়ন (১৯৮৮),
গ্রুপে প্রতিপক্ষ - ইউক্রেন, অস্ট্রিয়া , উত্তর মেসিডোনিয়া
শক্তি - নেদারল্যান্ডসে সবচেয়ে বড় শক্তি বেশ কিছু প্রতিভাবান খেলোয়াড়ের উপস্থিতি। রক্ষণে ডি লিখট, উইনদাল, মাঝমাঠে ডি ইয়ং, কুপমাইনার্স, গ্রাভেনবার্চ, আক্রমণে মালেন; এই ইউরোতে সবচেয়ে বেশি তরুণ প্রতিভাবান খেলোয়াড় নিয়ে গড়া দলগুলোর একটি নেদারল্যান্ডস। সঙ্গে ভাইনালডম, ডিপাই, ডি ভ্রেই, ডে রুনদের মতো অভিজ্ঞরা তো আছেনই।
দুর্বলতা - দলের মূল অধিনায়ক ভার্জিল ফন ডাইক নেই দলে। এ খবর নেদারল্যান্ডসের জন্য দুই দিক দিয়ে নেতিবাচক। শুধু অসাধারণ একজন সেন্টারব্যাক হারাচ্ছে না, নেতৃত্বগুণের অভাবও ভোগাবে ডাচদের। মূল গোলরক্ষক ইয়াসপার চিলেসেনের না থাকাটাও চিন্তার কারণ। এই দুজন না থাকার কারণে ‘টোটাল ফুটবল’-এর নির্যাস অনুযায়ী একদম পেছন থেকে আক্রমণ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বেশ ভুগবে ডাচরা। ভান বিক চোটের জন্য নেই।