TRENDING:

Euro 2020: মৃত্যুর মুখে এরিকসেন, ভয়ে মাঠে না নামার কথা ভেবেছিলেন ডাচ তারকা

Last Updated:

দৃশ্যটা দেখে দম বন্ধ হয়ে এসেছিল ডাচ তারকার। প্রচন্ড ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন। যাবতীয় শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলেন

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
advertisement

আসলে ব্লিন্ড ফুটবল খেলেন শঙ্কা নিয়েই। বুকে তাঁর বসেছে পেসমেকার। এটি সাধারণত অস্বাভাবিক হৃৎস্পন্দনকে নিয়ন্ত্রণ করে। গত আগস্টেই একটা প্রীতি ম্যাচে মাঠে পড়ে গিয়েছিলেন তিনি। পরে অবশ্য সেটি খুব বিপজ্জনক কিছু নয় বলেই রায় দিয়েছিলেন তাঁর চিকিৎসকেরা। ডেনমার্ক-ফিনল্যান্ড ম্যাচে এরিকসনের ঘটনা ঘটার পর নিজের অনুভূতির কথা বলেছেন ব্লিন্ড, ‘ঘটনাটা আমাকে ভয়াবহ মাত্রায় প্রভাবিত করেছে। এরিকসেন আমার খুব ভালো বন্ধু। ঘটনাটা ভয়ংকর। আমারও একই সমস্যা আছে। আমি অনেক মানসিক বাধা পেরিয়ে খেলাটা চালিয়ে যাচ্ছি।’

advertisement

টেলিভিশনে পুরো ব্যাপার দেখে নিজেকে ভয়াবহ এক পরিস্থিতির মধ্যে আবিষ্কার করেছেন ব্লিন্ড। রাতে ঠিকমতো ঘুমাতেও পারেননি। দেশের হয়ে ইউরো ২০২০-এর প্রথম ম্যাচটা খেলবেন কিনা, সেটি নিয়ে ভেবেছেন তিনি। পরে নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করেই খেলেছেন। ম্যাচের শুরু থেকেই মাঠে ছিলেন। দ্বিতীয়ার্ধের মাঝামাঝি সময় ফ্রাঙ্ক ডি বোয়ের তাঁকে তুলে নেন।

ডাগ আউটে ফিরেই কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। ব্লিন্ড অবশ্য মনে করেন, মাঠে নামতে না পারলে সেটি হতো আরও ভয়ংকর, ‘মাঠে নামতে না পারলে সেটি আমার মনে আরও বাজে প্রভাব ফেলত। আমি এরিকসেনের কথা ভেবেছি। সে হাসপাতাল থেকেই তার সতীর্থদের মাঠে নামতে বলেছে। আমি সেটিতে উৎসাহিত হয়েছি '।

advertisement

কিন্তু ফুটবল মাঠ লড়াই করতে শেখায়। আশা জাগাতে শেখায়। কঠিন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রাখতে শেখায়। ব্লিন্ড আশা করেন এরিকসেন সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠবেন। পেশাদার ফুটবল জীবন প্রশ্নের মুখে পড়লেও, জীবনই আগে। টুর্নামেন্ট শেষ হলে বন্ধুর সঙ্গে কথা বলবেন তিনি।

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
Euro 2020: মৃত্যুর মুখে এরিকসেন, ভয়ে মাঠে না নামার কথা ভেবেছিলেন ডাচ তারকা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল