তাঁদের এবার প্রচুর সুযোগ আছে মহাদেশীয় ট্রফি ঘরে নিয়ে যাওয়ার। দলের ক্ষমতা হিসেবে একমাত্র ফ্রান্সের সুযোগ আছে ইংল্যান্ডের থেকে বেশি। একঝাঁক তরুণ প্রতিভা থাকলেও সাউথগেটের সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ প্রথম একাদশ সাজানো এবং রণনীতি তৈরি করা। তবে ইংল্যান্ডের টেলিগ্রাফ পত্রিকায় বলেছে খুব সম্ভবত কোচ দু জনের জায়গায় ৪ জন ফুলব্যাক নিয়ে এক অস্বাভাবিক রকম ডিফেন্স তৈরি করতে চান। তবে এর থেকেই বোঝা যাচ্ছে সাউথগেট ম্যানচেস্টারের লুক শ - কে খেলবেন সেন্টার ব্যাকে, কোনো উইং ব্যাকে নয়। অর্থাৎ তিনি দ্রুত বল কেড়ে নিতে সক্ষম এরকম ডিফেন্ডার খেলাবেন।
advertisement
হ্যারি মাগুইয়েরে র অনুপস্থিতিতেও তিনি দলকে ৩-৪-৩ ফরমেশনে এবং চার জন ফুলব্যাক নিয়েও অনুশীলন করাচ্ছেন। সেই হিসেবে করলে তিনি হয়তো টটেনহ্যাম উইং ব্যাক কাইল ওয়াকারকেও জন স্টনস এর সঙ্গে সেন্টার ব্যাকে খেলাবেন। চার জন ডিফেন্স থাকলে বাকি ছয় জনের মধ্যে তিনি একজন রক্ষণাত্মক মিডফিল্ডার রাখতে পারেন। আক্রমণাত্মক মাঝমাঠে তিনজন এবং একদম সামনে দু জনকে খেলাবেন।
ওয়েস্ট হ্যামের রাইস এবং চেলসির মেসন মাউন্ট এর সম্ভাবনা আছে প্রথম একাদশে থাকার। লিভারপুলের হেনডারসন নিশ্চিত না যে শুরু করবেন কিনা। আক্রমনে স্টার্লিং এবং ম্যান সিটির তরুণ তারকা ফিল ফোডেনের প্রথম একাদশে থাকা মোটামুটি নিশ্চিত। ডর্টমুন্ডের জোডান স্যাঞ্চো হয়ত পরিবর্ত হিসেবে থাকবেন। স্ট্রাইকারে নাম উঠলে একজনের কথাই শোনা যাবে, ২০১৮ বিশ্বকাপের সোনার বুট জয়ী হ্যারি কেন।