ফুটবল বিশ্বকাপের আগে সম্প্রতি ৪ ফুটবলারের উপর ডিএনএ টেস্ট করে মাই হেরিটেজ নামে ওই সংস্থা। ম্যাথাউস, ক্রেসপো, জামব্রোতা, সিডর্ফের ডিএনএ টেস্টে ধরা পড়ল এমনই সব চমকপ্রদ তথ্য। জার্মান ফুটবলার লোথার ম্যাথাউস নাকি ২৪.৩% ব্রিটিশ ও ২৪.৭% উত্তর ও পশ্চিম ইউরোপের। ‘এই টেস্ট আগে করালে ইংল্যান্ডের হয়ে খেলতে পারতাম’, রেজাল্ট আউটের পর মজা করে বলেন জার্মান কিংবদন্তি।
advertisement
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার থেকে শুরু ফুটবলের বিশ্বযুদ্ধ, অংশগ্রহণকারী ৩২ দল সম্পর্কে জেনে নিন
ক্রেসপোর রেজাল্টেও চমক। ক্রেসপো ৪৮.৭% স্পেনের, বাকিটা ইতালির। তবে জামব্রোতার ডিএনএতে বেশিরভাগটাই ইতালি। ২.২% মধ্যপ্রাচ্যের। এবারের বিশ্বকাপে মিশরের প্রতি খানিকটা দুর্বলতা থাকবে জামব্রোতার। অবশ্য তা মধ্যপ্রাচ্যের জিন সামনে আসায়, না সালাহর জন্য, সেটা খোলসা করেননি তিনি।
সিডর্ফের ডিএনএ-তে আবার অনেকগুলি দেশের অরিজিন পাওয়া গিয়েছে। ‘আমি বিশ্ব নাগরিক’, ডিএনএ-র রেজাল্ট জেনে এমনই মজা করেছেন সিডর্ফ।
কেমন হত যদি সত্যিই ইংল্যান্ডে জন্মাতেন ম্যাথাউস, বা ক্রেসপো স্পেনে? সে যাই হোক, নিজেদের নতুন অরিজিন জানতে পেরে যে ফুটবলারদের প্রত্যেকেই দারুণ মজা পেয়েছেন, তা বলাই বাহুল্য।