ইউরোর একমাত্র এই, পুসকাস স্টেডিয়ামেই পূর্ণ দর্শক প্রবেশ করার অধিকার পেয়েছে। কোভিড অতিমারির পর এই প্রথম কোনো স্টেডিয়ামে এত দর্শকের প্রবেশ অধিকার আছে। তবে দর্শকদের কোভিড বিধি নিষেধ মানতে হবে। অর্থাৎ এই ম্যাচে পর্তুগাল নিজেদের সমস্ত অ্যাটাকের জবাব পাবে তারা মাঠে সমর্থকদের থেকে। রোনাল্ডো,ব্রুনো ফার্নান্দেজের মতন তারকাদের শুনতে হতে পারে কটূক্তি।তবে এসব ফুটবলের অঙ্গ।
advertisement
নিজের দলের জন্য যে ৬৮০০০ দর্শক গলা ফাটাবেন তা স্বাভাবিক। এপ্রসঙ্গে পর্তুগীজ মিডফিল্ডার ডানিলো বলেন হাঙ্গেরি খুব কঠিন প্রতিপক্ষ। তারা কোনো বল ছেড়ে দেবে না এবং কখনোই এক ইঞ্চি জমি ছেড়ে দেবে না। তিনি আরো বলেন "আমরা জানি ওরা কিভাবে খেলবে। আমরা সেভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা একটি বছর দর্শক শূন্য স্টেডিয়ামে খেলছি। সত্যি বলতে আমাদের মানিয়ে নিতে হবে কিন্তু মাঠে দর্শক থাকলে ম্যাচটি আরো উত্তেজনা পূর্ণ হবে। হাঙ্গেরি উত্তেজিত থাকবে কারণ তারা নিজেদের দর্শকদের সামনে খেলবে।কিন্তু আমাদের মানিয়ে নিতেই হবে।"
তবে শুধুমাত্র হাঙ্গেরি বা তাদের দর্শকই নয়। পর্তুগালকে খেলতে হবে জার্মানি এবং ফ্রান্সের মত দলের বিপক্ষেও। কিন্তু যতক্ষণ দলে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর মত মহাতারকা রয়েছেন, ততক্ষণ সবকিছুই সম্ভব পর্তুগীজদের। রোনাল্ডো বলছেন `অল ইজ ওয়েল'।