ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেছেন এরিকসন। সেই ছবিটি হাসপাতালের বেডে শুয়ে তোলা। তিনি ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন, ''সবাইকে ধন্যবাদ। প্রত্যেকে আমার জন্য এত চিন্তা করেছেন! সবাই আমার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন। আপনাদের সবার এত ভালবাসা আমার ও পরিবারের জন্য অনেক বড় ব্যাপার। আমি এখন ভালো আছি। তবে এখনই আমাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হচ্ছে না। আরও বেশ কয়েকটি টেস্ট বাকি রয়েছে। সেগুলি হাসপাতালেই থেকেই করাতে হবে। তবে এখন আগের থেকে অনেকটাই ভালো আছি। এবার আমি ডেনমার্কের পরের ম্যাচে সতীর্থদের জন্য গলা ফাটাতে পারব। আপনারা সবাই ইউরো কাপে ডেনমার্কের সাফল্য কামনা করবেন।''
advertisement
২৯ বছর বয়সী এরিকসনের মাঠের লুটিয়ে পড়ার ঘটনা চিন্তায় ফেলছিল গোটা বিশ্বকে। ফুটবল সমর্থকরা তো বটেই, সাধারণ মানুষও এমন খবর শুনে ভীত হয়েছিলেন। যেভাবে সেদিন মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ছিলেন এরিকসন, তাতে ভয়ের কারণও অবশ্য ছিল। তবে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার দরুন ইন্টার মিলানে তাঁর কেরিয়ার অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। কারণ ইতালির আইন অনুযায়ী, হৃদযন্ত্রে সমস্যা নিয়ে কোনও অ্যাথলিটকে মাঠে নামতে দেওয়া হয় না। যদিও ডেনমার্কের হয়ে খেলায় কোনো বাধা থাকবে না হয়তো। তবে এরিকসনের ফুটবলে ফেরা নির্ভর করছে তাঁর শারীরিক অবস্থার ওপর। আপাতত বেশ কিছুদিন তাঁকে হাসপাতালে থাকতে হবে। পুরোপুরি সেরে উঠতে তাঁর অনেকটা সময় লাগবে বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা।