TRENDING:

Euro 2020: গোটা বিশ্ব তাঁর জন্য চিন্তিত, হাসপাতাল থেকে এরিকসনের বার্তা, 'ভাল আছি'

Last Updated:

২৯ বছর বয়সী এরিকসনের মাঠের লুটিয়ে পড়ার ঘটনা চিন্তায় ফেলছিল গোটা বিশ্বকে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কোপেনহেগেন: গোটা বিশ্ব এখনও তাঁর জন্য চিন্তিত। ইউরো কাপে ডেনমার্ক বনাম ফিনল্যান্ডের ম্যাচ চলাকালীন মাঠেই অজ্ঞান হয়ে লুটিয়ে পড়ে ছিলেন তিনি। পরে জানা যায়, ডেনমার্কের তারকা মিডফিল্ডার ক্রিশ্চিয়ান এরিকসনের হৃদযন্ত্রে সমস্যা রয়েছে। গোটা বিশ্বের মানুষ তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। মাঠেই সেদিন সিপিআর করা হয় তাঁর। ডেনমার্ক দলের অধিনায়কের উপস্থিত বুদ্ধিতে প্রাণে বেঁচে যান এরিকসন। তাঁকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরপর ডেনমার্কের ফুটবল সংস্থা ঘন ঘন এরিকসনের শারীরিক অবস্থার আপডেট দিতে থাকে। জানা যায়, ডেনমার্কের মিডফিল্ডার চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন। তবে তিনি যেভাবে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গিয়েছিলেন তাতে গোটা বিশ্ব অজানা আতঙ্কে ছিল। সবাই তাঁর শারীরিক অবস্থা জানার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন। গোটা বিশ্বের মানুষের দুশ্চিন্তার কথা মাথায় রেখেই এবার সরাসরি হাসপাতাল থেকে বার্তা দিলেন এরিকসন।
advertisement

ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেছেন এরিকসন। সেই ছবিটি হাসপাতালের বেডে শুয়ে তোলা। তিনি ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন, ''সবাইকে ধন্যবাদ। প্রত্যেকে আমার জন্য এত চিন্তা করেছেন! সবাই আমার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন। আপনাদের সবার এত ভালবাসা আমার ও পরিবারের জন্য অনেক বড় ব্যাপার। আমি এখন ভালো আছি। তবে এখনই আমাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হচ্ছে না। আরও বেশ কয়েকটি টেস্ট বাকি রয়েছে। সেগুলি হাসপাতালেই থেকেই করাতে হবে। তবে এখন আগের থেকে অনেকটাই ভালো আছি। এবার আমি ডেনমার্কের পরের ম্যাচে সতীর্থদের জন্য গলা ফাটাতে পারব। আপনারা সবাই ইউরো কাপে ডেনমার্কের সাফল্য কামনা করবেন।''

advertisement

২৯ বছর বয়সী এরিকসনের মাঠের লুটিয়ে পড়ার ঘটনা চিন্তায় ফেলছিল গোটা বিশ্বকে। ফুটবল সমর্থকরা তো বটেই, সাধারণ মানুষও এমন খবর শুনে ভীত হয়েছিলেন। যেভাবে সেদিন মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ছিলেন এরিকসন, তাতে ভয়ের কারণও অবশ্য ছিল। তবে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার দরুন ইন্টার মিলানে তাঁর কেরিয়ার অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। কারণ ইতালির আইন অনুযায়ী, হৃদযন্ত্রে সমস্যা নিয়ে কোনও অ্যাথলিটকে মাঠে নামতে দেওয়া হয় না। যদিও ডেনমার্কের হয়ে খেলায় কোনো বাধা থাকবে না হয়তো। তবে এরিকসনের ফুটবলে ফেরা নির্ভর করছে তাঁর শারীরিক অবস্থার ওপর। আপাতত বেশ কিছুদিন তাঁকে হাসপাতালে থাকতে হবে। পুরোপুরি সেরে উঠতে তাঁর অনেকটা সময় লাগবে বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
Euro 2020: গোটা বিশ্ব তাঁর জন্য চিন্তিত, হাসপাতাল থেকে এরিকসনের বার্তা, 'ভাল আছি'
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল