আরও পড়ুন - Rohit Sharma : কিসের চাপ আমাদের? চাপে থাকবে ইংল্যান্ড! মানসিক খেলা শুরু অধিনায়ক রোহিতের
তাতে মাত্রা জুগিয়েছে রোমাঞ্চকর প্রত্যাবর্তনের কাহিনী। আসলে টপলের জীবনের মূল্যবান চারটি বছর নষ্ট হয়েছে গুরুতর চোটের কারণে। পিঠে চার জায়গায় ধরা পড়েছিল স্ট্রেস ফ্র্যাকচার। কার্যত শুরুতেই শেষ হতে বসেছিল তাঁর ক্রিকেট কেরিয়ার। যে কারণে ২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক আসরে অভিষেক হওয়ার পর মাত্র ১৭টি ম্যাচ খেলতে পারেন তিনি।
advertisement
তবে হাল না ছেড়ে অদম্য লড়াইয়ে সাফল্যের সরণিতে ফিরলেন দীর্ঘকায় পেসারটি। তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ইংলিশ মিডিয়া। তাদের বক্তব্যের নির্যাস, টপলের চোট এতটাই গুরুতর ছিল যে, এতদিনে তাঁর কেরিয়ার শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। অসম্ভব মনের জোর আবার তাঁকে মূলস্রোতে ফিরিয়ে এনেছে।
বৃহস্পতিবার টপলের স্মরণীয় পারফরম্যান্স দেখার পর অনেক ইংরেজ সমর্থকেরই মুগ্ধ বিস্ময়— এভাবেও ফিরে আসা যায়! আর নিজের কামব্যাক প্রসঙ্গে টপলে বলছেন, ক্রিকেটে আমার প্রত্যাবর্তন সত্যিই রোমাঞ্চকর। ইংল্যান্ডের জার্সিতে সবসময় ভাল খেলার চেষ্টা করি। এতদিন দুর্ভাগ্য আমাকে তাড়া করেছে।
দেশের হয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খেলা থেকে বঞ্চিত হয়েছি। দিনের পর দিন ঘরে বসে অঝোরে কেঁদেছি। ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছি, আমাকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দাও। এবার মনে হয় সুদিন ফিরল। তবে রবিবার ভারতের বিরুদ্ধে লড়াইটা কঠিন হবে মানছেন টপলে।
কারণ ওই ম্যাচ নিজেদের সবকিছু উজাড় করে দেবে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, মহম্মদ শামিরা। পাশাপাশি ভারতের বোলিং শক্তি যে সাদা বলের ক্রিকেটে অন্যতম সেরা এই মুহূর্তে সেটা মেনে নিয়েছেন ইংরেজ পেসার।