মোহনবাগান যে খারাপ ফুটবল খেলেছে তেমনটা নয়। হুয়ান ফেরান্দোর দলের কাছে যেই ফুটবলটা আশা করেছিল ডুরান্ড ডার্বিতে সেই আশা এখনও পূরণ না হলেও ম্যাচের প্রথমার্ধে লাল-হলুদ রক্ষণকে একাধিকবার চাপে ফেলেছে সবুজ-মেরুণের অ্যাটাকিং লাইন। সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে স্কোরলাইন অন্য কথা বলত। কিন্তু ইস্টবেঙ্গল যে লড়াইটা প্রথমার্ধে দিয়েছে তা নজর কেড়েছে সকলের। তবে ম্যাচে দ্বিতীয়ার্ধে বরাবর প্লাস পয়েন্টে থাকেন মোহনবাগান কোচ। নতুন স্ট্র্যাটেজিতে বারবার প্রতিপক্ষকে দ্বিতীয়ার্ঝে মাত দেন ফেরান্দো। এবার তেমনটা দেখা যায় কিনা সেটাই দেখার।
advertisement
ম্যাচের প্রথমার্ধের খেলায় শুরু থেকেই দুই দলের মধ্যে তুল্যমূল্য লড়াই হয়। ইস্টবেঙ্গলের সাউল, সিভেরিও, বরহাস মহেশরা বেশ কিছু সুযোগ তৈরি করেছিল। তবে গোলের মুখ খোলেনি। পাল্টা অনিরুদ্ধ, মনবির, লিস্টন, সাদিকু, হুগো বুমৌসরাও চকিতে আক্রমণে গিয়েছে। তাই গোল না আসলেও ডার্বিতে দুই প্রধানের লড়াই যেটা মাঝে অনেকদিন দেখা যায়নি তা এদিন দেখা গেল যুবভারতীতে। ম্যাচে দ্বিতীয়ার্ঝে ফেরান্দো ও কুয়াদ্রাত নতুন কোন রণনীতি সাজান, ইস্টবেঙ্গল ৯০ মিনিট লড়াই দিতে পারে কিনা, না মোহনবাগান নয়ে নয় করে তার উত্তর দেবে আগামি ৪৫ মিনিট।