কার্লোস ব্র্যাথওয়েটকে ক্রিকেটের সংবিধানের সংস্থা এমসিসি-র আনফেয়ার প্লে-এর নিয়মে শাস্তি দেওয়া হয় এবং প্রতিপক্ষ দলের স্কোরে ৫ রান যোগ করা হয়। এমসিসি-র নিয়ম ৪২.৩.১ একটি অযৌক্তিক এবং বিপজ্জনক পদ্ধতিতে একজন খেলোয়াড়, আম্পায়ার বা অন্য কোন ব্যক্তির দিকে বল ছোঁড়ার কাজ করেন তাহলে তাঁর দলকে এইভাবে শাস্তি পেতে হয়। যদিও এই নিয়ম আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেরই , আইপিএলের মতো অন্যান্য ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের অংশ নয়।
advertisement
আরও পড়ুন - Mangal Gochar: ২৭ জুনে মঙ্গল গোচর, চার রাশির জীবনে ব্যাপক উন্নতির জোয়ার, থাকছে বিবাহ যোগ
ডিমেরিট পয়েন্ট এবং পেনাল্টি নিয়ম
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এই বিষয়ে বোলারকে ডিমেরিট পয়েন্টসহ জরিমানাও করা হয়। আইপিএল-এ, প্লেয়ার একবার সতর্ক করা হয় এবং জরিমানা দিতে হয়। কিন্তু টি-টোয়েন্টি ব্লাস্ট ও পাকিস্তান সুপার লিগে এমসিসির এই নিয়ম তাদের টুর্নামেন্টের জন্য মেনে নিয়েছে। তাই ব্র্যাথওয়েট ও তার দলকে ৫ রান জরিমানা করা হয়েছে।
দেখুন ভিডিও
আম্পায়াররা কার্লোস ব্র্যাথওয়েটের থ্রোকে অসতর্ক বলে মনে করেন, মাঠে হাজির আম্পায়ররা৷ ম্যাডসেন ম্যাচের পরে ইসিবিকে বলেছিলেন যে, ‘‘ আমি আমার ক্রিজে ছিলাম এবং ব্রাথওয়েটকেও দেখিনি। আমি জানি এটা একটা কঠিন প্রতিযোগিতা ছিল। কিন্তু সে যদি আমাকে মাথার পেছনে আঘাত করত, যেমন আম্পায়াররা রাজি হয়েছিলেন। তাহলে ঝামেলা হতে পারে। কারণ আমি বল করার আগেই ক্রিজে ফিরে এসেছি।’’
আরও পড়ুন - Baruipur : পুলিশ পৌঁছে যাচ্ছে মানুষের দুয়ারে, অভিযোগ শুনে দিচ্ছেন সমাধানের পথ
ম্যাচে বার্মিংহাম বিয়ার্সের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ৭৩ রান করেন স্যাম হেইন। তিনি ৪০ বল খেলেন। মারেন ৭টি চার ও একটি ছক্কা। অ্যাডাম হোস ২০ ও ব্র্যাথওয়েট ১৮ রান করেন। ৩ উইকেট নেন স্যাম কনরস। জবাবে ডার্বিশায়ার লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৮.১ ওভারে ৩ উইকেটে ১৭৬ রান করে ফেলে। ১১ বল খেলা বাকি থাকতেই ম্যাচ জেতে তারা। সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেন ম্যাডসেন। এছাড়া অধিনায়ক শান মাসুদও অবদান রাখেন ৪৫ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্র্যাথওয়েটও একটি উইকেট নিলেও দলকে জেতাতে পারেননি।