৩৯ মিনিটে দ্বিতীয় গোল অস্ট্রেলিয়ার। বক্সের মধ্যে জটলা থেকে বল ক্লিয়ার করতে পারেনি কানাডা। রাসো হাফ টার্নে বা পায়ের প্লেসিং করে ব্যবধান বাড়ালেন। মাঝখানে আরো একটি গোল অফ সাইডের কারণে বাতিল হয়ে গেল অস্ট্রেলিয়ার। অস্ট্রেলিয়ার মেয়েদের গতি, স্কিল এবং জায়গা নেওয়ার সঙ্গে পাল্লা দিতে পারছিলেন না কানাডার মেয়েরা।
আশা ছিল হয়তো সেকেন্ড হাফে কামব্যাক করবে কানাডা। উল্টে ৫৮ মিনিটে তিন নম্বর গোল পেয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া। বাঁদিক থেকে ক্যাটলিন ফোর্ডের বাড়ানো বলে পা লাগিয়ে গোল পেলেন মেরি ফাওলার। বল পোস্টে লেগে জালে জড়িয়ে গেল। এখানেই ঠিক হয়ে গেল ম্যাচটা জিততে চলেছে অস্ট্রেলিয়া। নিজেদের ঘরের মাঠে দর্শকদের সমর্থনটাও ছিল তাদের জন্য।
কানাডা চেষ্টা করেছিল বটে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার ডিফেন্সে কার্পেন্টর, কেনেডি, হানটরা দুর্ভেদ্য ছিলেন। কানাডার খেলায় অস্ট্রেলিয়ার ডিফেন্স ভাঙ্গার প্ল্যান বি ছিল না। ৭৫ মিনিটে জোড়া গোল করা রসোকে তুলে নিয়ে ভাইনকে নামানো হল। অস্ট্রেলিয়ার ভাগ্য খারাপ।
ফাওলারের শট পোস্টে না লাগলে চার নম্বর গোলটাও চলে আসতে পারত। অবশেষে চার নম্বর গোলটা এল। অতিরিক্ত ৮ মিনিট সময় দেওয়া হয়েছিল। পেনাল্টি থেকে কানাডার কফিনে শেষ পেরে একটি পুঁতে দিলেন ক্যাটলে।