আচমকা জলমগ্ন হয়ে যাওয়ায় জমির বাদাম বাঁচানোর শেষ চেষ্টা করছেন চাষিরা। বালি পঞ্চায়েত এলাকার পেঁচেরা, মালমহল, দামোদরপুর, শ্যামবল্লভপুর সহ বহু গ্রাম জলমগ্ন হয়ে পড়ায় দুর্ভোগ চরমে উঠেছে। অন্যদিকে আরামবাগের দ্বারকেশ্বর নদের তীরবর্তী এলাকায় জল কমলেও উদ্বেগ বাড়ছে খানাকুলে। ডিভিসি দফায় দফায় জল ছাড়ায় খানাকুলের রূপনারায়ণ ও মুণ্ডেশ্বরী নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে।
advertisement
গতবারের বন্যায় ভেঙে যাওয়া কয়েকটি বাঁধ দুর্বল থাকায় নদীপাড়ের বাসিন্দাদের মাথাব্যথা বাড়ছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় বাঁধ বাঁধার কাজ চলছে। এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা তাপসী পাত্র তিনি জানান, “বন্যার সমস্যা প্রতিবছরের হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই বছর যেন বর্ষার শুরুতেই বানভাসি পরিস্থিতি। বাড়ির মধ্যে এক হাঁটু করে জল। ঘরে আসবাবপত্র জলের তলায়”।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
আর কিছুদিনের মধ্যেই জলস্তর এতটাই বেড়ে যাবে যে তাদের একতলার ঘর ছেড়ে ছাদে ত্রিপল খাটিয়ে থাকতে হবে মানুষকে। এই অবস্থায় জলের সমস্যা থেকে খাবারের সমস্যা একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। অন্যদিকে বর্ষার ফলে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে চাষবাসে। এই এলাকায় প্রতি বছরই বন্যা হয়। তবে এই বছর বর্ষার শুরুতেই বানভাসি পরিস্থিতি হুগলির গোঘাট এলাকায়।
রাহী হালদার