জেলায় এইডস আক্রান্তের সংখ্যা ১৯৫৪ (ডিসেম্বর ২০২৩)। এরপর কেটে গিয়েছে আরও একটি বছর। ফলে এই সংখ্যা আরও বেড়েছে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, আক্রান্ত ব্যক্তি লজ্জার কারণে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাচ্ছেন না। এই সংকোচ কাটাতেই ছাত্র-ছাত্রীরা সচেতনতা বৃদ্ধির প্রয়াস গ্রহণ করেছে। এই জেলার একটি বড় সমস্যা হল পরিযায়ী শ্রমিকের সমস্যা। যাদের বড় অংশ বাইরে থাকে। ফলে অসুরক্ষিত যৌন সম্পর্কের মধ্যে অনেকেই জড়িয়ে পড়েন। এছাড়াও রয়েছে একাধিক কারণ।
advertisement
সাম্প্রতিক সময়ে নেশা করার জন্য অনেকেই ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জ ব্যবহার করছেন। একটি সিরিঞ্জ বারবার এবং অনেকে ব্যবহার করার ফলে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ছে। অনেকেই ট্যাটু করতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছে। এছাড়াও অনেক সময় ঠিকমত রক্তের স্ক্যান না করলে রক্তের মাধ্যমেও প্রবাহিত হচ্ছে এই ধরণের অতি সংক্রমক রোগ। এছাড়াও আক্রান্ত মায়ের থেকে সন্তানের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়তে পারে এই রোগ। ফলে সচেতনতা বৃদ্ধি খুবই জরুরি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য রেড রিবন ক্লাব ও রায়দিঘি কলেজের এন এস এস ইউনিট কাজ করছে। এই কর্মসূচির নাম ইনটেনসিফায়েড ক্যাম্পেইন। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ দফতরের পশ্চিমবঙ্গ স্টেট এইডস প্রিভেনশন এবং কন্ট্রোল সোসাইটি এই কাজ করছে। এই সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে আগামী দিনে এইডস আক্রান্তের সংখ্যা কমবে বলে মনে করছেন অনেকেই।





