মুর্শিদাবাদ জেলায় মূলত পাট চাষের উপর নির্ভর করে থাকেন প্রান্তিক চাষিরা। কিন্তু আমরা বিভিন্ন সময় দেখতে পাই তাঁরা পাটের সঠিক মূল্য পান না। পাট দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের সামগ্রী যদি বিশ্ব দরবারে তুলে ধরা হয় তার সুফল পাবে মুর্শিদাবাদের প্রান্তিক চাষিরা। এছাড়াও জেলায় বিভিন্ন স্বর্নিভর গোষ্ঠীর উৎপন্ন পাঠজাত সামগ্রী বাজারজাত করার ব্যবস্থাও করা হবে। পাশাপাশি তাদের উন্নতমানের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এই প্রকল্পের অধীনে।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘রোডসাইড রোমিও’দের বাড়বাড়ন্ত শেষ! চালু হল অ্যান্টি ইভটিজিং ড্রাইভ, গ্রেফতার ১৮
এই বিষয়টি লক্ষ্য রেখে বহরমপুর রবীন্দ্রসদনে ডিএমএমইউ এবং বিএনসিসিআই-এর যৌথ উদ্যোগে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর উৎপন্ন দ্রব্যাদি বাজারজাত করা এবং ব্যবসায়িক বৃদ্ধি সংক্রান্ত একদিনের একটি কর্মশালার আয়োজন করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক রাজশ্রী মিত্র। এছাড়াও জেলা ও রাজ্যের পদস্থ আধিকারিকগণ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পাট চাষিদের কথা মাথায় রেখে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির পাটজাত সামগ্রী তৈরিতে জোর দেওয়া হয়েছে। এখানে উপস্থিত এক আধিকারিক জানান, আমরা বিভিন্ন জেলায় সরকারি এবং বেসরকারিভাবে বাণিজ্যিক সেতুবন্ধনের কাজ করি। মুর্শিদাবাদের যে সকল শিল্প আছে সেগুলি বিভিন্ন জেলার মত মুর্শিদাবাদেও বাণিজ্যিক স্তর থেকে শ্রীবৃদ্ধি লাভ করবে। মুর্শিদাবাদের পাট শিল্প কিছুটা হলেও পিছিয়ে আছে। আমরা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গার ছোট ছোট শিল্প সহ একাধিক বিষয়ের ওপর কাজ করি। বেশকিছু পাট জাতীয় দ্রব্য এই বিশেষ কর্মসূচিতে নিয়ে আসা হয়েছিল। সেগুলি অতি সুন্দর মনের। আগামী দিনে আমরা জাতীয় স্তরে বাণিজ্য মেলা অনুষ্ঠিত করব। সেখানে পাট শিল্প অবশ্যই জায়গা পাবে।