জানা গিয়েছে, কুমিরমোরা আর কে এন হাইস্কুলের এক ছাত্রীর হয়ে পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন তার দিদি। তার দিদি যিনি একজন কলেজ পড়ুয়া ! স্কুলের পরীক্ষক জিজ্ঞাসাবাদ করতেই সামনে বেরিয়ে আসে গোটা ঘটনার আসল সত্য।পরীক্ষার হলে থাকা পর্যবেক্ষক জানতে পারেন পরীক্ষার্থী ভূয়ো তার পরই তাকে পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে বের করে নিয়ে যায় চণ্ডীতলা থানার পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘কেজরিওয়ালের মস্ত বড় ভুল…’ দিল্লির পরাজয় নিয়ে বিস্ফোরক প্রশান্ত কিশোর! বিজেপির ‘প্ল্যান’ ধরলেন পিকে
মাধ্যমিক পরীক্ষার ইমারজেন্সি রেসপন্স টিমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কৌশিক শীল চণ্ডীতলা থানায় এসে বলেন, গরলগাছা গার্লস হাইস্কুলে পরীক্ষা ছিল কুমির মোরার আরকে এন হাই স্কুলের ছাত্রীদের। সেখানেই এক ছাত্রীর হয়ে তার দিদি পরীক্ষা দিতে ঢুকে পড়ে। ইনভিজিলেটর যিনি ছিলেন, তিনি অ্যাডমিট কার্ড মেলাতে গিয়ে দেখেন ছবির সঙ্গে মুখের মিল নেই। তখনই তাকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় পরীক্ষার্থীর হয়ে তার দিদি পরীক্ষা দিতে এসেছে।
তারপর যা যা করার পুলিশকে জানানো শিক্ষা দপ্তর এবং মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আধিকারিকদের জানানো হয় এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি বিষয়টাকে ধরা গেছে এবং যা আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সেটা নেওয়া হয়েছে। হুগলি গ্রামীণ পুলিশ সূত্রে খবর, শিক্ষা দফতর থেকে নির্দিষ্ট করে অভিযোগ দায়ের হওয়ার পরেই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
—- রাহী হালদার






