আরও পড়ুন: কী হাল গ্রন্থাগারের! ছেলেমেয়েরা কেন যায় না এই ছবি দেখলেই বুঝে যাবেন
মথুরাপুর-২ ব্লকের নন্দকুমারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মধুসূদন চক সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির এই গোয়ালঘর তৈরি করে দেওয়ার কথা ছিল। অভিযোগ উঠেছে জয়কৃষ্ণপুর সমবায় সমিতি ও ২৩ নম্বর লট সমবায় সমিতির বিরুদ্ধেও। সমস্ত জায়গায় অভিযোগের ধরণ মোটামুটি এক, গোয়ালঘর দেওয়ার নাম করে গ্রাহকদের কাছ থেকে ৪,০০০ টাকা করে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গোয়ালঘর আর তৈরি হয়নি। ফলে খোলা জায়গায় অথবা ভাঙা ঘরে থাকতে হচ্ছে গবাদি পশুদের।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এই নিয়ে অনুপ সামন্ত নামে জনৈক এক ব্যক্তি স্থানীয় বিডিও, সমবায় সমিতির রাজ্য দফতর, সমবায় মন্ত্রী সহ একাধিক জায়গায় অভিযোগ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রাক্তন ম্যানেজার অর্থাৎ বর্তমান ম্যানেজারের বাবা ভূধর মাঝি ও প্রাক্তন সম্পাদক সুনীল মাইতি নিজের পরিবার নামে স্পেশাল গোয়াল ঘরের স্কিম করে এই সমস্ত গোয়ালঘরের টাকা সরিয়েছেন। তবে সে’সব অভিযোগ উড়িয়ে প্রাক্তন সম্পাদক সুনীল মাইতি জানিয়েছেন, রসিদ অনুযায়ী টাকা ফেরতের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে এই বিষয়টি মিটিয়ে ফেলা হবে।
নবাব মল্লিক