আরও পড়ুন: 'একজন পিতৃতুল্য মানুষকে হারালাম', বাজপেয়ীর প্রয়াণে দুঃখপ্রকাশ মোদির
বিশ্বভারতী তখন উত্তাল। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নোবেল চুরির পর অথৈ জলে তদন্ত। সেই সময় বিশ্বভারতীতে আসেন অটলবিহারী বাজপেয়ী। পাশে থাকার বার্তা দিতেই ছিল সেই সফর।
আরও পড়ুন: LIVE: আজ শেষ যাত্রায় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী
advertisement
এর আগেও একবার এসেছিলেন। ২০০১। আচার্য হিসাবে সমাবর্তনে যোগ দেন। ভিজিটরস বুকে লিখেছিলেন, বিশ্বের কাছে এ এক দৃষ্টান্ত। এখানে এসে তা অনুভব করলাম।
বাংলায় আসবেন, আর বাঙালি খাবার চেখে দেখবেন না তাই কি হয়? ভোজনরসিক প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছে মতোই ফরমায়েশ পাঠিয়েছিল পিএমও। পরিবেশন করা হয় ১২ পদের মেনু।
সুগন্ধী ভাত
চাপাটি
ঢেঁড়স পোস্ত
পটলের দোরমা
শাকের তরকারি
তপসে ভাজা
পাবদা ফ্রাই
ভেটকি ফ্রাই
চিংড়ির মালাইকারি
গ্রিলড ভেটকি
রাজভোগ
ভাপা সন্দেশ
রান্নার দায়িত্বেও ছিল বোলপুরের এক নামজাদা হোটেল। অসাধারণ অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়েছিলেন শেফ।
আরও পড়ুন: প্রয়াত অটল বিহারী বাজপেয়ী, শুক্রবার অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা রাজ্য সরকারের
নোবেল চুরি গোটা দেশের কাছে লজ্জার। রবীন্দ্র অনুরাগীদের আশ্বাসও দিয়েছিলেন। আশায় ভরসা পেয়েছিল বিশ্বভারতী। মলম পড়েছিল ক্ষোভে।