মন্দিরে জগন্নাথ দর্শনের সময় সকাল ৬:৩৫ থেকে সকাল ৮:৪০ পর্যন্ত ৷ সেই দিন রাষ্ট্রপতি, তাঁর স্ত্রী ও কয়েকজন আধিকারিককে প্রবেশের জন্য বিশেষ অনুমতি দেওয়া হয়েছিল ৷ তা সত্ত্বেও কেন এমন ঘটল তাই বোঝা যাচ্ছেনা ? এমন কী তাঁদের বিশ্রামের জন্য একটি ঘরেরও ব্যবস্থা করা হয়নি সেদিন ৷ সঙ্গে ছিল আরও অনেক অব্যবস্থা ৷
advertisement
পুরীর মন্দিরের কর্তৃপক্ষের আচরণে মর্মাহত হয়ে ঠিক পরের দিনই (১৯ মার্চ) রাষ্ট্রপতিভবনের পক্ষ থেকে পুরীর জেলা প্রশাসনকে ঘটনাটির ব্যখ্যা চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে ৷ পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের প্রশাসনের উদাসহীনতায় অবাক হয়েছেন স্বয়ং রাষ্ট্রপতি ৷ সেই চিঠির ভিত্তিতেই পুরীর জেলা প্রশাসন তদন্তে নেমেছে ৷
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বেজেডির মুখপাত্র তথা রাজ্যসভার সাংসদ, আইএএস অফিসার প্রদীপ কুমার মহাপাত্র ঘটনার সত্যতা মেনে নিয়ে জানিয়েছেন ৷ মন্দিরের প্রশাসনের কাছে জবাব তলব করা হয়েছে কিন্তু যা ঘটেছে তা অনভিপ্রেত ৷ ভবিষ্যতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়ে সেই দিকেই খেয়াল রাখবেন ৷
আরও পড়ুন : স্বাধীনতার মত ধর্মীয় স্বাধীনতাও মানুষের কাছে সমান গুরুত্বপূর্ণ : মার্কিন রাষ্ট্রদূত