TRENDING:

উভয় সংকটে জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের বিদায়ী সভাধিপতি

Last Updated:

ইচ্ছে ছিল। কিন্তু উপায় নেই। আসন সংরক্ষণের জেরে নিজের এলাকা থেকে প্রার্থী হতে পারছেন না জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের বিদায়ী সভাধিপতি নূরজাহান বেগম

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#ধূপগুড়ি: ইচ্ছে ছিল। কিন্তু উপায় নেই।  আসন সংরক্ষণের জেরে  নিজের এলাকা থেকে প্রার্থী হতে পারছেন না  জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের বিদায়ী সভাধিপতি নূরজাহান বেগম। জানিয়েছেন, দলের সিদ্ধান্তই মেনে নেবেন। ভোটেও দাঁড়াবেন। তবে গ্রাম পঞ্চায়েত বা পঞ্চায়েত সমিতিতে নয়।  জায়গা পেলে দাঁড়াতে চান জেলা পরিষদের আসনেই।
advertisement

আরও পড়ুন : রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাৎ কংগ্রেস প্রতিনিধি দলের

২০১৩ পঞ্চায়েত ভোটে সিপিএম প্রার্থী হিসেবে ধূপগুড়ির গাদং থেকে জেলা পরিষদের আসনে জেতেন নূরজাহান বেগম। সভাধিপতি মনোনীত হন তিনি। ২০১৬ সালে দল বদল। যোগ দেন তৃণমূলে । তাঁকে সভাধিপতির আসনে রেখেই বামেদের জেলা পরিষদের দখল নেয় তৃণমূল। টানা পাঁচ বছর জেলা পরিষদ চালিয়ে এখন নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়েই চিন্তায় নূরজাহান।

advertisement

আরও পড়ুন : সিপিএমকে মনোনয়নে সাহায্য তৃণমূলের

নিজের এলাকা ধূপগুড়ি ব্লকের  গাদং ১ ও ২ , সাকোয়াঝোরা ও বারোঘরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত। এবার তাঁর জেলা পরিষদের আসন সংরক্ষিত তফশিলি জাতির প্রার্থীর জন্য ।  ফলে বিড়ম্বনায় বিদায়ী জেলা সভাধিপতি। শুধু তাই নয়। ধূপগুড়ি ব্লকের  বাকি দুই জেলা পরিষদের আসনও তফশিলি জাতি ও উপজাতির জন্য সংরক্ষিত। ফের প্রার্থী হতে ইচ্ছুক। তবে পরিস্থিতি বিচার করে অবশ্য বল ঠেলছেন দলের কোর্টে।

advertisement

তবে জানিয়ে দিয়েছেন,  গ্রাম পঞ্চায়েত বা পঞ্চায়েত সমিতির আসনে লড়তে ইচ্ছুক নন তিনি।  নিজের ব্লক ধূপগুড়ির তিনটি আসনই সংরক্ষিত। ফলে প্রার্থী হওয়া যেতে পারে পাশের ব্লক ময়নাগুড়ির আসনে।  ভোটে দাঁড়াতে এবার ব্লক ছাড়তেও রাজি জলপাইগুড়ি জেলার বিদায়ী সভাধিপতি।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কালীপুজোর জাঁকজমকে বারাসাতকে টেক্কা! এই বছর নজর কাড়ল মধ্যমগ্রামের কোন কোন মণ্ডপ?
আরও দেখুন

বিষয়টি নিয়ে বৈঠকে বসছে জেলা তৃণমূল। তারপরই ঠিক হবে নূরজাহানের রাজনৈতিক ভবিষ্যত।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
উভয় সংকটে জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের বিদায়ী সভাধিপতি