আর এগুলি খুঁজে বার করতে পারলে বা সমাধান করতে পারলেই বোঝা যায় যে, মানুষটির বুদ্ধির জোর এবং আইকিউ কতটা! এখানেই শেষ নয়, অপটিক্যাল ইলিউশনের ধাঁধার সমাধান করার ধরন থেকে বোঝা যায় মানুষের চারিত্রিক দোষ-গুণও। এমনকী জানা যায়, তাঁর মধ্যে থাকা নানা ধরনের বৈশিষ্ট্যও!
আরও পড়ুন: ছবিতে লুকিয়ে আটটি স্নোম্যান! ১০ সেকেন্ডে খুঁজে বের করতে পারলেই বাজিমাত
advertisement
সম্প্রতি এমনই এক ধাঁধা ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই ছবি দেখে বিভিন্ন রকম মত প্রকাশ করছেন নেটিজেনরা। তবে ছবিটার আসল রহস্যটা কী, সেটাই আজ খুঁজে বার করব আমরা! এই ধাঁধাটি তৈরি করেছেন জনপ্রিয় অপটিক্যাল ইলিউশন বিশেষজ্ঞ মিয়া ইয়িলিন। তাঁর তৈরি এই ব্রেন টিজার বা অপটিক্যাল ইলিউশন দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। এই ধাঁধাটিতে দেখা যাচ্ছে লাল-গোলাপি ব্যাকগ্রাউন্ডের উপর একটি সাদা কালো অগ্নিশিখার মতো অবয়ব। অনেকে প্রথমে ছবিটির মধ্যে দেখছেন একটি পেঙ্গুইন, কিংবা কেউ কেউ আবার দেখছেন একটি আগুনের শিখা। আর প্রথমে কে কোনটা দেখছেন, তার মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে মানুষটির চারিত্রিক দোষ-গুণ। আসলে তিনি দয়ালু প্রকৃতির না কি উচ্চাকাঙ্ক্ষী, সেটাই বোঝা যাবে।
আরও পড়ুন: পাখির ভিড়ে লুকিয়ে পা নেই এমন একটি টিয়া! ৯ সেকেন্ডে খুঁজে পেলেই কেল্লাফতে
আগুনের শিখা:
যাঁরা প্রথমেই ছবিটিতে আগুনের শিখা দেখছেন, তাঁরা সহানুভূতিশীল এবং দয়াশীল প্রকৃতির হয়ে থাকেন। পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবদের সাহায্য করার জন্য তাঁরা সদাই প্রস্তুত থাকেন। এঁদের দয়াশীলতাকে সকলেই প্রাধান্য দেন। তবে নিজের জন্যও সময় বার করতে হবে।
পেঙ্গুইন:
যাঁরা প্রথমেই পেঙ্গুইন দেখছেন, তাঁরা স্বপ্ন দেখতে ভালবাসেন। সৃজনশীলতার মতো দুর্দান্ত গুণের অধিকারী হন। ফলে এঁরা ভবিষ্যতের স্বপ্ন এবং নিজেদের শখের উপরেই মনোনিবেশ করেন। বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি পর্যালোচনা করার ক্ষমতার কারণে তাঁদের বুদ্ধিও হয় ক্ষুরধার।