TRENDING:

স্বামী গিয়েছেন মাসির বাড়ি, পুরীর মন্দিরে এই সময় একা একা কী করেন জগন্নাথের স্ত্রী?

Last Updated:

এ সময়টা স্বামী মাসির বাড়ি ৷ এই সময়টা কেমনভাবে কাটান দেবের পত্নী ? পুরীতে বিভিন্ন রকম কাহিনি প্রচলিত রয়েছে ৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#পুরী: দাদা বলভদ্র এবং বোন সুভদ্রার সঙ্গে মাসি গুণ্ডিচার বাড়িতে রওনা দিয়েছেন জগন্নাথ দেব ৷ এ দিকে পুরীর মন্দিরে একা জগন্নাথ পত্নী লক্ষ্মীদেবী ৷
advertisement

এ সময়টা স্বামী মাসির বাড়ি ৷ এই সময়টা কেমনভাবে কাটান দেবের পত্নী ? পুরীতে বিভিন্ন রকম কাহিনি প্রচলিত রয়েছে ৷ বলা হয়, গুণ্ডিচা মন্দিরের যজ্ঞবেদিতে ত্রিদেব-দেবীকে স্থাপন করে, নিত্যপূজা চলে ৷ সাতদিন ধরে চলে এই পূজো-পাট ৷ এই সাতটি দিনের মধ্যে একটি বিশেষ দিন হল— 'হেরাপঞ্চমী'। রথযাত্রার চতুর্থ দিনে পঞ্চমী তিথিকে বলা হয় 'হেরাপঞ্চমী'। ওই দিন গুণ্ডিচা মন্দিরে রথভঙ্গোত্‍সব হয়।

advertisement

আষাঢ় মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথিটি ‘হেরাপঞ্চমী’ নামে পরিচিত। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, সকলে রথে চেপে গুণ্ডিচা বাড়ি বেড়াতে গেলেও জগন্নাথের স্ত্রী মহালক্ষ্মী মন্দিরেই থেকে যান। এতে স্বাভাবিক ভাবেই মহালক্ষ্মী জগন্নাথের উপরে ক্রুদ্ধ হন এবং গুণ্ডিচা মন্দিরে একটি পালকিতে করে সূবর্ণ মহালক্ষ্মী রূপে এসে যত শীঘ্র সম্ভব মন্দিরে ফেরার জন্য জগন্নাথকে ভয় দেখান। তবে প্রভুর ছুটি কাটানোর এই অবসরে তাঁর স্ত্রীর স্বামী-সন্দর্শনের সৌভাগ্য ঘটে না। দূর থেকেই গুন্ডিচায় প্রভুকে দর্শন করে ক্ষান্ত দিতে হয় লক্ষ্মীকে। রথের কাছ থেকে মন্দিরের সামনে আরতি সম্পন্ন করেন লক্ষ্মীদেবী। তারপরে রাগের চোটে রথের একখান কাঠ ভেঙে শ্রী মন্দিরে ফিরে যান জগন্নাথজায়া।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শীতের মরশুম এলেই গৃহবধূদের উপরি রোজগার! সংসার সামলে ছুটছেন মোয়ার দোকানে
আরও দেখুন

অন্য আরেকটি মতে, সেই সময়ে মহালক্ষ্মীকে তুষ্ট করার জন্য জগন্নাথ আবার তাঁকে ‘আজ্ঞা মালা’ (সম্মতির মালা) উপহার দেন। অর্থাৎ জগন্নাথকে ছাড়া এই কয়েকটি দিন লক্ষীদেবীর বেশ মন খারাপ ৷

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
স্বামী গিয়েছেন মাসির বাড়ি, পুরীর মন্দিরে এই সময় একা একা কী করেন জগন্নাথের স্ত্রী?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল