আরও পড়ুন : সারদা মায়ের এই ছবি রাখা উচিৎ ঠিক এখানে, কোনও দিনও অভাব হবেনা সংসারে
তিনি ভক্তদের বলেছেন জীবনের লক্ষই ভালবাবে বাঁচা, আনন্দে বাঁচা ৷ মানুষকে আনন্দে বাঁচার রাস্তা দেখাতেই আবির্ভাব হয়েছিলেন স্বয়ং বালক ব্রহ্মচারী ৷ ৯ নভেম্বর ১৯২০ সালে ( ১৩২৭ বঙ্গাব্দের ২৩ কার্তিক) ঢাকার বিক্রমপুরে জন্মেছিলেন ৷ তাঁর আসল নাম বীরেন্দ্রচন্দ্র চক্রবর্তী কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যাবসায় তাঁকে শ্রীশ্রী ঠাকুর বালক ব্রহ্মচারীতে পরিণত করেছিল ৷
advertisement
আরও পড়ুন : এই ছবি বাড়ির বাইরে প্রতিষ্ঠা করা উচিৎ, কাটবে বাধা, আসবে সুখ-সম্পত্তি
শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর মা শচীদেবী এবং শ্রীশ্রী বালক ব্রহ্মচারী একই পরিবারের ৷ শ্রীশ্রী ঠাকুর এক আলাদা সত্তা নিয়েই পৃথিবীতে এসেছিলেন ৷ তাঁর মানবপ্রেম, ধ্রমীয় উদারতা, সততা ছোটবেলা থেকেই জাগ্রত ৷ সমাজের সর্ব বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষ তাঁর মহান আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন ৷ মানুষের জন্য জীবন উৎসর্গ করার কথাই বারবার বলে এসেছেন ৷ মানবপ্রেমে জীবন রাঙানোর কথাই তিনি বারবার বলে এসেছেন ৷ তা প্রমাণ করেছেন জীবন দিয়ে ৷
আরও পড়ুন : মা কালীর আরাধনা এই ফুল ছাড়া একদমই হয়না, জেনে নিন আপনিও . . .
তাঁর ভক্তের সংখ্যা অগণিত সবাইকে যোগ্যতর হওয়ার পরামর্শ দিতেন তিনি ৷ শুধু তিনি বলেই শেষ করতেন না দৃষ্টান্ত প্রতিষ্ঠায় তা করেও দেখাতেন ৷ বেদে ও উপনিষদে অপার জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন তিনি ৷ দেশ, ধর্ম, পৃথিবী, মানুষ সবই এক, এক বৃহৎ পৃথিবীর অংশ ৷
আরও পড়ুন : শনিবার এই নিয়ম মেনে চলুন, শনিদেবের রোষের মুখে পড়তে হবেনা . . .
১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের সময়ে বাংলাদেশ থেকে তিনি এসেছিলেন পশ্চিমবঙ্গে ৷ মানুষকে জীবনে বাঁচার সঠিক দিশা দিয়েছিলেন তিনি ৷ আমাদের ঘুমিয়ে থাকা আধ্যাত্ম চেতনাকে জাগ্রত করেছিলেন ৷ মানুষের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন ৷ তাঁকে ঘিরেই জীবনের যাবতীয় চাওয়া পাওয়া মেলেছে পাখনা, রাম নারায়ণ রাম ৷