TRENDING:

বালুরঘাটে কৃষকদের মুখে ফুটল হাসি

Last Updated:

সুদিন ফিরছে চিঙ্গিসপুরের কৃষকদের। সৌজন্যে ফোয়ারা সেচ। নয়া ব্যবস্থায় বাড়ছে ফলন। নামমাত্র জলেই দেদার ফলছে সরষে, মসুর, সবজি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#দক্ষিণ দিনাজপুর: সুদিন ফিরছে চিঙ্গিসপুরের কৃষকদের। সৌজন্যে ফোয়ারা সেচ। নয়া ব্যবস্থায় বাড়ছে ফলন। নামমাত্র জলেই দেদার ফলছে সরষে, মসুর, সবজি। কমেছে সেচের খরচও। ফলে লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা।
advertisement

ফোয়ার সেচ। বদলে দিয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের চিঙ্গিসপুর এলাকার ছবিটা। গত মরশুমেও চারিদিকে ছিল ধু ধু প্রান্তর। পর্যাপ্ত জলের জোগান না থাকায় শিকেয় উঠেছিল চাষ। চিরাচরিত রিভারপাম্প ব্যবহার করে যে সমস্যা মিটবে না, বুঝেছিল কৃষি দফতর। তাই অল্প জলেই সেচের বন্দোবস্তের তোড়জোড় শুরু হয়। তার হাত ধরেই এসেছে ফোয়ারা সেচ। এখন মাঠ ভরা ফসলে সবুজ চিঙ্গিসপুর।

advertisement

প্রাথমিক ভাবে চিঙ্গিসপুরের চল্লিশ একর কৃষিজমিকে ফোয়ারা সেচের আওতায় আনা হয়েছে। নয়া পদ্ধতিতে ফোয়ারা সেচের সাহায্যে চাষের কাজ করছেন চল্লিশ জন কৃষক।

এতদিন রিভার পাম্পের মাধ্যমেই সেচের কাজ চলত চিরাচরিত সেচ ব্যবস্থায় জল লাগত অনেক বেশি নদী থেকে পাইপ লাইনে জল আনার খরচও ছিল বিস্তর ফোয়ারা সেচের জন্য পুকুরের জলই যথেষ্ট

advertisement

ফলে সেচের খরচ যেমন কমেছে, তেমনই বেড়েছে ফলন ।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
'আসছে বছর আবার হবে'! দিঘার সমুদ্রে বিলীন দেবী দুর্গা, ঢেউয়ের গর্জনে মিশল বিদায়ের সুর
আরও দেখুন

কম জলে সেচের কাজ শুরু হওয়ায় কমেছে পোকার উপদ্রবও। ফসল পচে যাওয়ার আশঙ্কাও এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। তাই আগামী দিনে জেলার প্রতিটি ব্লকেই ফোয়ারা সেচ চালু করার কথা ভাবা হচ্ছে।

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
বালুরঘাটে কৃষকদের মুখে ফুটল হাসি