ক্লাবের সহ-সম্পাদক কার্তিক দত্ত বলেন, ‘প্রতিবছরই কোনও সামাজিক গ্রহণযোগ্য বার্তা দিতে থিম তৈরি করা হয়। শহরের নামিদামি থিমের বাজেট না হলেও মাত্র আড়াই লক্ষ টাকা বাজেটে তাঁদের এই থিম। বর্তমান আধুনিক যুগে মানুষ নিজেদের ভাষা এবং বর্ণ পরিচয়ের সঠিক ব্যবহার ভুলতে বসেছেন। বর্তমানে পথচলতি যে কোন সাধারণ মানুষ কে বাংলা সহজ পাঠের বর্ণমালা জিজ্ঞেস করলে বলতে পারেন না। তবে ইংরাজি বর্ণমালা সহজে বলতে পারেন।’ তাই বর্তমান প্রজন্মের কাছে বাংলা বর্ণমালার ব্যবহার কে সঠিকভাবে ব্যবহারযোগ্য করে তুলতে থিমের মাধ্যমে তাঁদের এই বিশেষ বার্তা।
advertisement
প্রতিবছরই সামান্য বাজেটে তাদের বার্তামূলক থিম হয়ে থাকে। এবছর শিক্ষামূলক বার্তা নিয়ে তাঁদের এই নতুন থিম নজর কেড়েছে জেলাবাসীর। বর্তমান প্রজন্মের কাছে ইংরাজি শব্দের ব্যবহারের দাপটে মাতৃভাষার বর্ণমালার ব্যবহার কমেছে। যার ফলে অনেক ক্ষেত্রেই ভুল বানান এবং শব্দের সঠিক ব্যবহার আজও অজানা অনেকের কাছে। তাই বর্তমান প্রজন্মের দর্শনার্থীরা এই পুজো মণ্ডপে এলে মাতৃভাষার আসল বর্ণপরিচয় কে জানতে পারবেন এবং কিছুটা হলেও থিমের মাধ্যমে বর্ণপরিচয় জেনে শিক্ষিত হবেন বলে দাবি পুজো উদ্যোক্তাদের।