১৮ বছর ধরে কাঠের গন্ডার ও হাতি তৈরি করছেন শিল্পী কিরণ বিশ্বকর্মা।জলদাপাড়ার কিরণ বিশ্বকর্মার হাতে তৈরি গন্ডার বিক্রি হচ্ছে ডুয়ার্সের লাটাগুড়ি, গরুমারা সহ অন্যান্য পর্যটনকেন্দ্রেও। প্রায় ১৮ বছর ধরে জলদাপাড়া জঙ্গল ঘেরা মাদারিহাটের পূর্ব খয়েরবাড়ি গ্রামে দিনের পর দিন এই কাঠের তৈরি গন্ডার, হাতি সহ অন্যান্য বন্যজন্তু এবং অন্যান্য মূর্তি তৈরি করে চলেছেন শিল্পী কিরণ বিশ্বকর্মা। পর্যটক মহলেও ভালই চাহিদা রয়েছে এই কাঠের তৈরি গন্ডার, হাতির। লাভজনক হলেও অনেকটাই কষ্ট সাপেক্ষ এই মূর্তি তৈরির কাজ।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
শিল্পী কিরণ বিশ্বকর্মার কথায়, “একটি মূর্তি তৈরিতে সময় লাগে দু থেকে আড়াই দিন, আবার কোনও কোনও মূর্তিতে তার থেকেও বেশি সময় লাগলে। এরপর আমাদের ঘুরে ঘুরে তা বিক্রিও করতে হয়। ফলে এই ব্যবসা লাভজনক হলেও, হাতেগোনা কয়েকজনই বর্তমানে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত।”
তবে সরকারি সাহায্য মিললে আরও প্রসার ঘটবে এই ব্যবসার, আরও মানুষের সামনে তাদের এই নিখুঁত কাজ তুলে ধরা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন শিল্পীরা। এই কাঠের তৈরি মূর্তি বরাবরই নজর কাড়ে পর্যটকদের। ফলে চাহিদাও অনেকটাই বেশি। একটি মূর্তি তৈরিতে ৮০০ টাকা ব্যয় হলে, আয় হয় ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা।
Annanya Dey





