সূত্রের খবর, কোহিনুর চা বাগানে ২৪ নম্বর সেকশনে এই খাঁচা পাতা হয়েছে। জানা গিয়েছে, গভীর রাতে প্রসেনজিৎ দাসের বাড়ির গরুকে আক্রমণ করে চিতাবাঘটি। এর আগেও তাদের দুটি গরুকে আক্রমণ করেছিল বলে অভিযোগ। এরমধ্যে একটি গরু মারা গেছে। ফলে ক্ষোভ চরমে উঠেছে।
আরও পড়ুন: পিকআপ ভ্যান উল্টে যেতেই রাস্তায় ছড়িয়ে পড়ল শয়ে শয়ে চোলাইয়ের প্যাকেট! তারপর যা হল…
advertisement
গত একমাস ধরে কোহিনুর চা বাগানে চিতাবাঘের আক্রমণকে কেন্দ্র করে ক্রমশ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। ভয়ের চোটে সন্ধের অন্ধকার নামলেই মানুষজন বাইরে বের হওয়া কার্যত বন্ধ করে দিয়েছে। এদিকে বাড়ির গবাদি পশুরা একের পর এক মারা যাওয়ায় আর্থিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এখানকার গরিব বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, বন দফতরের কর্মীরা তেমনভাবে চিতাবাঘটিকে ধরার জন্য তৎপর হয়নি। না হলে ক্ষয়ক্ষতি অনেকটাই এড়ানো যেতে বলে দাবি।
আরও পড়ুন: প্রাচীন বটগাছের নিচে ৬ দশকের পুরনো ‘মানিকের’ স্মৃতি! এবার মালদহে নয়া পর্যটন কেন্দ্র! জোর জল্পনা
এই পরিস্থিতিতে চা শ্রমিকদের দাবির মুখে পড়ে চা বাগানে খাঁচা বসিয়ে চিতাবাঘকে ধরার চেষ্টা শুরু হয়েছে। এর জন্য ছাগলের টোপ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বন দফতরের কর্মীরা। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, একটি খাঁচায় বিশেষ লাভ হবে না। চিতাবাঘটি যেভাবে আতঙ্ক ছড়িয়েছে তাতে তাকে ধরার জন্য একাধিক কাঁচা বসানোটা দরকার ছিল।