আরও পড়ুন- MBBS পড়ার স্বপ্ন? কোন দেশ থেকে ডিগ্রি নিলে মাইনে হবে ২ কোটি টাকা? ভীষণ সহজ!
এর পর ওই ভুটানি ব্যাবসায়ী কাজ সেরে গাড়িতে ফিরে আসলে, তারা সেখানে উপস্থিত হয়ে নিজেদের পুলিশ বলে পরিচয় দিয়ে গাড়ি তল্লাশি করে। তল্লাশিতে তাদের নিজেদের রাখা কফ সিরাপ বেরিয়ে আসে। তখন সেই ভুটানি নাগরিককে মাদক পাচার মামলার ভয় দেখিয়ে প্রথমে দশ লক্ষ টাকা দাবি করে সেই দুর্বৃত্তরা। পরে চার লক্ষ টাকায় রফা হয়। এর পর ওই ভুটানি নাগরিককে নিজেদের গাড়িতে তুলে জয়গাঁও এর বিভিন্ন এলাকায় ঘোরাতে থাকে ভুয়ো পুলিশরা। মুক্তিপণের টাকা নির্দিষ্ট জায়গায় আনতে যায় অপহরনকারীদের মধ্যেই একজন।
advertisement
আরও পড়ুন- MBBS: দেশে MBBS-এ চান্স না পেলে জলের দরে পড়ুন বিদেশে গিয়ে! কোন পরীক্ষায় বসবেন, জেনে নিন।
ইতিমধ্যেই ওই ঘটনা জয়গাঁও পুলিশ জানতে পেরে অভিযান চালায়। মুক্তিপণ লেনদেনের জায়গায় পৌঁছে অভিযুক্তকে ধাওয়া করে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতির খবর পেয়ে ভুটানি নাগরিককে ফেলে পালিয়ে যায় বাকি তিন অপহরনকারী। ধৃত ব্যক্তিকে বৃহস্পতিবার আলিপুরদুয়ার আদালতে পেশ করে ঘটনার তদন্তের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মানবেন্দ্র দাস বলেন, “একজন ভুটানি নাগরিককে ভুয়ো পুলিশ সেজে অপহরন করে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করা হয়েছিল, আমরা এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছি।”