জঙ্গল ঘেরা এলাকা। বাঘ, হাতির উপদ্রব। ডাকাতের ভয়। সচরাচর কেউ ধুপগুড়ির ধারকাছও মাড়াত না তখন। সময়টা ১৮০০ বা ১৮০১ সাল। এখন যেখানে ধূপগুড়ি থানা, তার ঠিক পিছনেই জঙ্গল ঘেরা এলাকায় শুরু হয় দুর্গাপুজো।
আরও পড়ুন - নয়া নজির রোহিত-ময়াঙ্ক জুটির, ভেঙেচুরে গেল একাধিক পুরনো রেকর্ড
হাতে গোণা কয়েকজন যুবক। যাতায়াতেরও কোনও ব্যবস্থা ছিল না। দুর্গাপুজো হবে কী ভাবে? মুসকিল আসানে এগিয়ে আসেন ব্রিটিশরা। ব্রিটিশদের উৎসাহেই এগিয়ে আসেন শহরের বাঙালি বাবুরা। যে পুজো হওয়ার হচ্ছিলই না, সেটাই জাঁকজমকে সব পুজোকে টক্কর দিয়েছে বছরের পর বছর। স্থানীয়রা বলত ফুটবল মাঠের পুজো।
advertisement
১১৯ বছর পেরিয়েও সেই এখনও চলছে সেই ট্রাডিশন। সোশাল মিডিয়ার যুগে অনেক বাধা পেরিয়ে পুজো বাঁচিয়ে রেখেছেন একদল যুবক। এই পুজোর পরতে পরতে যে ইতিহাস, তাও কোথাও যেন হারিয়ে গিয়েছে।
ধূপগুড়িবাসী এগিয়ে না গেলে এই ঐতিহ্য চালিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়তো সম্ভব নাও হতে পারে।
আরও দেখুন
