বিষয়টি নজরে আসতেই তৎপর হয় পুলিশও৷ শেষ পর্যন্ত জানা যায়, গোটা ভিডিওটিই তৈরি করা হয়েছে এআই প্রযুক্তির সাহায্যে৷ একটি ভুয়ো ভিডিও এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে পঞ্চম ওরাও ওরফে রাহুল কুজুরের নামে থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে।
advertisement
ঘটনাটি সামনে আসতেই ডুয়ার্স ফোরামের সদস্য সমাজসেবী দেবজিত সরকার জেলা পুলিশ ও নাগরাকাটা থানায় এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ইতিমধ্যেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্ত শুরু হয়েছে।
প্রশাসনের একাধিক আধিকারিক জানিয়েছেন, এআই-এর অপব্যবহার করে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোয় সামাজিক স্থিতি বিঘ্নিত হচ্ছে এবং সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছেন। এই ধরনের ভুয়ো প্রচারের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। জলপাইগুড়ির পুলিশ সুপার খণ্ডবহলে উমেশ গণপতও জানিয়েছেন, কে বা কারা এই ভুয়ো ভিডিও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে আতঙ্ক তৈরি করল, তা খুঁজে বের করা হচ্ছে৷ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থাও নেওয়া হবে৷
