দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আর্নল্ড ডিক্স জানান, ‘‘আমরা আটকে পড়া সকলকে ঠিক বের করে আনব। এখানে খুব ভাল কাজ হচ্ছে। আমাদের পুরো দল এখানে রয়েছে। একটা সমাধান সকলে মিলে ঠিক বের করব। আটকে থাকা ব্যক্তিদের কেবল উদ্ধার করা নয়, নিরাপদে উদ্ধার করাও জরুরি। গোটা বিশ্ব এই কাজে সাহায্য করছে। এখানে দলটি দুর্দান্ত কাজ করছে। খাবার ও ওষুধ যথাযথভাবে সরবরাহ করা হচ্ছে।’’
advertisement
আরও পড়ুন: মর্মান্তিক, বিধ্বংসী আগুনে ছারখার সব! মৃত্যু একই পরিবারের তিনজনের
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর অফিসের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামির সঙ্গে ফোনে এই বিষয়ে কথা বলেন। উদ্ধারকাজ কেমন চলছে সেই বিষয়ে খতিয়ে জানতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেইসঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের নিরাপদে উদ্ধার করার কাজে উত্তরাখণ্ড সরকারকে সমস্তরকম সরঞ্জাম এবং সম্পদ দিয়ে সাহায্য করবে কেন্দ্রীয় সরকার, জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।’’
নভেম্বরে ১২ তারিখে উত্তরাখণ্ডে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। হুড়মুড়িয়ে ধস নামে নির্মীয়মান টানেলে৷ ৪১ জন শ্রমিক আটকে পড়ে ওই টানেলের মধ্যে। প্রায় ৯ দিন ধরেই ওই ৪১ জন শ্রমিক আটকে রয়েছেন টানেলে। তাঁদের উদ্ধারের জন্য সমস্তরকম ব্যবস্থা নিয়েছেন উত্তরাখণ্ড সরকার।