অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি আপামর জনসাধারণের বিশ্বাস সব জায়গায় স্পষ্ট হয়েছে। যা আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টির জয়ী হওয়ার অন্যতম লক্ষণ। প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশ ক্রমশ বিকাশের লক্ষ্যে দ্রুত এগিয়ে চলছে।
আরও পড়ুনঃ উচ্চ মাধ্যমিকে ভুয়ো প্রশ্নপত্র সোশ্যাল সাইটে ‘ভাইরাল’, সাইবার ক্রাইমে সংসদ
advertisement
সভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি এই যোগদান কর্মসূচি আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতিতে লিগ্যাল সেল এবং আমাদের সংগঠনকে আরো শক্তিশালী করবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি জনগণের বিশ্বাস সব জায়গায় স্পষ্ট হয়েছে। যা আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সম্ভাব্য বিজয়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে। ভারতীয় জনতা পার্টি একদল নিবেদিত কার্যকর্তার দল। এই পার্টিতে পদের কোন বিশেষ গুরুত্ব নেই। মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি এই পার্টিতে। একজন ব্যক্তি বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকতে পারে, কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা সবাই সমান। আমাদের সম্মিলিত লক্ষ্য দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে অবদান রাখা। তবে, এসবে কিছু সময় লেগেছিল। কিন্তু আমরা খুবই ভাগ্যবান যে নরেন্দ্র মোদিকে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পেয়েছি। তিনি আমাদের কাছে একজন অভিভাবকের মতো। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আমাদের দেশের সার্বিক ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়েছে।’
যোগদান কর্মসূচিতে মুখ্যমন্ত্রী ২০১৪ সালের আগে এবং পরে বিভিন্ন বৈসাদৃশ্য তুলে ধরেন। এর পাশাপাশি অতীতে দেশে বিভিন্ন কেলেঙ্কারিতে যুক্ত অস্থিতিশীল সরকারের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন। সেই সঙ্গে রাজনীতির পরিবর্তনশীল অবস্থা এবং জনগণের সুবিধার জন্য বিভিন্ন জনমুখী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কৃতিত্ব তুলে ধরেন।
ডাঃ সাহা বলেন, ‘সাধারণ মানুষের এই সরকারের প্রতি গভীর আস্থা ও বিশ্বাস আরও বেড়েছে। বিশেষ করে রাম মন্দির উদ্বোধনের পর এর প্রতিফলন পরিলক্ষিত হয়েছে। মানুষ এখন বুঝতে পেরেছে যে শুধুমাত্র বর্তমান সরকারই আমাদের দেশকে রক্ষা করতে পারে। সেই সঙ্গে আমাদের রাজ্যের সার্বিক অগ্রগতি নিশ্চিত করছে এই সরকার। রাজ্যকে সার্বিক ক্ষেত্রে উন্নয়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকার।’