নিউ দিল্লি থেকে সকাল ৬টা নাগাদ রওনা হয়ে দুপুর দু’টোর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সংসদীয় কেন্দ্র বারাণসীতে পৌঁছবে ট্রেনটি। একই ট্রেন দুপুর আড়াইটেতে রওনা হয়ে দিল্লি পৌঁছবে রাত সাড়ে দশটার সময়।
১৬-কোচের এই অত্যাধুনিক ট্রেনটিতে ৫২ আসনের দু’টি এক্সিকিউটিভ কামরা থাকছে। বাকি কামরাগুলির প্রতিটিতে ৭৮টি আসন থাকবে। রয়েছে ওয়াইফাই, জিপিএস, বায়ো ভ্যাকুয়াম টয়লেট, এলইডি লাইট, মোবাইল চার্জিং পয়েন্ট, আবহাওয়ার সঙ্গে মিলিয়ে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা। কলকাতার মেট্রো রেল যে পদ্ধতিতে চলে সেই লোকোমোটিভ বা ইঞ্জিন ছাড়াই চলবে ট্রেন-১৮। লোকাল ট্রেনের মতোই দু’দিকে থাকবে ড্রাইভারের জায়গা। সুতরাং ইঞ্জিন বদলানোর ঝামেলা থাকবে না। বিলাসবহুল, হাই-স্পিড-এর এই ট্রেনটি বানাতে খরচ হয়েছে ১০০ কোটি টাকা। কাজেই, ভাড়া একটু বেশিই!
advertisement
তবে, এখনও নিরাপত্তা সংক্রান্ত ছাড়পত্র পাওয়া বাকি রয়েছে । সেই রিপোর্টের উপর ভিত্তি করেই ট্রেন-১৮ চালু করার ব্যাপারে সরকারের শীর্ষ স্তরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন-৮ মাস আগেই আয়কর বিভাগের হাতে নীরব মোদির জালিয়াতির তথ্য ছিল : রিপোর্ট