উচ্চতা বেশি হওয়ায় হায়দার ওরফে ইদ্রিশ 'লম্বু' নামেও পরিচিত ছিল৷ গত সপ্তাহেই কাশ্মীরে একটি গাড়িতে বোঝাই বিস্ফোরক উদ্ধার হয়৷ সেই সূত্র ধরেই ফৌজিভাইয়ের তল্লাশি শুরু করে পুলিশ৷ News18-কে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ জানিয়েছে, পুলওয়ামায় কঙ্গন গ্রামে আস্তান মহল্লায় একটি বাড়িতে গা ঢাকা দিয়েছিল সে৷ সঙ্গে কয়েকজন বডিগার্ডও ছিল৷
advertisement
ইদ্রিশ ছাড়াও এ দিন জাহিদ মনজুর ওয়ানি (পুলওয়ামার বাসিন্দা) ও মনজুর আহমেদ কর (শোপিয়ানের বাসিন্দা) নামে আরও দুই জঙ্গিকে খতম করেছে পুলিশ৷ এরা ২০১৭ সালে জইশ ই মহম্মদে যোগ দিয়েছিল৷ গোটা বাড়িটি ঘিরে ফেলেছিল পুলিশ৷ জঙ্গিরা পালানোর পথ পায়নি৷
ইন্টেলিজেন্স অফিসাররা News18-কে জানিয়েছেন, অন্যান্য জইশ ই মহম্মদ নেতাদের মতোই ফৌজিভাইও কোনও দিনও মোবাইল ফোন ব্যবহার করত না৷ ব্যবহার করতা বাণিজ্যিক ইন্টারনেট পরিষেবাও৷ যাবতীয় যোগাযোগ বজায় রাখত খুব বিশ্বস্ত লোকজনের মাধ্যমে৷
ফৌজিভাইকে ২০১৮ সালের গ্রীষ্মকালে ভারতের নিয়ন্ত্রণরেখায় পাঠিয়েছিল জইশ ই মহম্মদের প্রধান আব্দুল রউফ আসগর৷ কারণ সে ভালো আইইডি বানাতে ও নিয়ন্ত্রণ করতে জানত৷