বোরা জানান, ‘‘আবাসন চত্বরে ওই রাস্তার কুকুরদের খাওয়ানো এখানকার বাসিন্দারা পছন্দ করেন না ৷ তবে ব্যক্তিগতভাবে আমিও পশুপ্রেমী ৷ তাই এ বিষয়ে আমার কোনও আপত্তি নেই ৷ তবে ওই কুকুরগুলো বেশ হিংস্র ৷ বয়স্ক বা শিশুদের দেখলে মাঝেমধ্যে তারা তেড়ে যায় ৷ পাশাপাশি হাইজিনের ব্যাপারটাও রয়েছে ৷’’
নেহা দাতওয়ানি নামে পশুপ্রেমী ওই মহিলা জানান, মার্চ পর্যন্ত তাঁকে ৩.৬০ লাখ মেইনটেনেন্স বিল ধরানো হয়েছে ৷ যার মধ্যে কুকুরদের খাওয়ানোর জন্য ৭৫ হাজার টাকা মাসিক জরিমানাও রয়েছে ৷ প্রতি দিন আড়াই হাজার টাকা করে আমার জরিমানা করা হয়েছে ৷ এর আগে একবার পশু অধিকার আইন নিয়ে মুখ খোলায় তখনকার মতো বিষয়টা বন্ধ হয়েছিল ৷
advertisement
নেহা জানাচ্ছে, ‘‘এ গুলো কোনওটাই রাস্তার কুকুর নয় ৷ ওই আবাসনের মধ্যেই ওদের জন্ম ৷ মানবিকতার জায়গা থেকেই ওদের খেতে দিতাম আমি ৷ তেব আমি শীঘ্রই এই শহর ছেড়ে দিচ্ছি ৷ আবাসনের বকেয়া আমি মিটিয়ে দেব ৷ তবে জরিমানার টাকা আমি দেব না ৷’’