মনে করা হচ্ছে, করোনা মোকাবিলায় এই টেস্ট স্ট্রিপ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। অনেকেই বলছেন, ফেলুদার মতো প্রখর বুদ্ধির এই টেস্ট কিট মানুষের শরীর থেকে সহজে খুঁজে বের করবে করোনা ভাইরাস। বিশেষত, মাস টেস্টিংয়ের ক্ষেত্রে এই ফেলুদা যথেষ্ট প্রয়োজনীয় এক সরঞ্জাম বলে মনে করছেন অনেকে।
এবার সেই টেস্টিং কিটই তৈরিতে সিএসআইআর–এর সঙ্গে হাত মেলাতে চলেছে টাটা সন্স। এই বিষয়ে একটি মেমোরেন্ডাম স্বাক্ষরিত হয়েছে দুজনের।
advertisement
করোনাভাইরাসের মোকাবিলায় দুই বাঙালি বিজ্ঞানীই নয়া দিশা দেখিযেছিলেন দেশকে। করোনাভাইরাস পরীক্ষার প্রশ্নে বিদেশের কিটের অভাব দূর করতে দেশীয় প্রযুক্তিতে ধরনের কিট বানিযেছিলেন তাঁরা। কম খরচে এবং কম সময়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরীক্ষা করা সম্ভব হবে এই দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা কিটের মাধ্যমে। দেশীয় প্রযুক্তির পুরো নামটি অবশ্য জটিল। বিজ্ঞানের পরিভাষায় এর নাম দেওয়া হয়েছে, Fncas9 Editor Linked Uniform Detectio Assay। তবে যদি এর সংক্ষিপ্ত নামটি ধরা হয় তাহলে সেটি হবে বাঙালির কাছে অত্যন্ত পরিচিত নাম যাকে বলা হচ্ছে ফেলুদা (FELUDA)। এই দেশীয় কিট বানিয়েছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রকের অধীনস্থ ইনস্টিটিউট অফ জিনোমিক্স এবং ইন্টিগ্রেটিভ বায়োলজির বিজ্ঞানী সৌভিক মাইতি এবং দেবজ্যোতি চক্রবর্ত্তী।