এনএফআর-এর আরপিএফ টিমের নেতৃত্বে এবং নিজেদের খরচে স্থানীয় জনগণ স্বেচ্ছায় এই বেড়ার কাজ করেছিলেন। রেলওয়ে সুরক্ষা বাহিনীর (আরপিএফ) দ্বারা পরিচালিত সচেতনতামূলক কর্মসূচি এবং সভা-সমিতির ফলাফল এই প্রশংসনীয় প্রচেষ্টা। জনগণের স্বেচ্ছা পরিষেবামূলক মনোভাবের এই অনন্য উদাহরণটি রেলওয়ে এবং স্থানীয় মানুষের মধ্যে বিশ্বাস এবং সহযোগিতা স্থাপনের গুরুত্বের উপর আলোকপাত করেছে। যে সমস্ত অঞ্চলে অননুমোদিত ক্রসিং এবং গবাদি পশুর প্রবেশের ফলে রেলওয়ের পরিচালনা এবং সুরক্ষা প্রত্যাহ্বানের সম্মুখীন হয়ে আসছে সেই সমস্ত অঞ্চলে এই ধরনের প্রচেষ্টা বিশেষভাবে প্রয়োজনীয়। সেই পদ্ধতিটি যে শুধুমাত্র সুরক্ষার উদ্বিগ্নতার মোকাবিলা করেছে তা নয়, তার পাশাপাশি অন্যান্য অঞ্চলের জন্যও অনুকরণীয় উদাহরণ স্থাপন করেছে।
advertisement
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে নিজেদের নেটওয়ার্কের অন্যান্য গ্রামেও ট্রেন পরিচালনার সুরক্ষা এবং দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সহযোগিতার এই নীতি অনুকরণ করার প্রচেষ্টা চালু রাখছে। এইভাবেই উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে, সম্প্রদায় পরিচালিত সমাধান এবং স্থানীয় জনগণের সাথে শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে সুরক্ষা বৃদ্ধির দিকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে আছে। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কপিঞ্জল কিশোর শর্মা জানিয়েছেন, এখন ট্র্যাক আধুনিক করা হচ্ছে। বাড়ছে গতি৷ এই অবস্থায় দ্রুত গতিতে ট্রেন চালানোয় যাতে বাধা না আসে সেটাই দেখা হচ্ছে।