ইংরেজি একটি সংবাদমাধ্যম সূত্রে খব, ১৯ বছরের ললিতার বিয়ে হয় সুরজ নামে এক যুবকের সঙ্গে ৷ গত দু’বছর ধরে সুখেই কাটছিল তার জীবন ৷ কিন্তু জামাইয়ের শরীর খারাপ হওয়ায় মেয়ের বাড়িতে তাকে সাহায্য করতে যায় মা আশা ৷ আর সেখান থেকেই ঘটে বিপত্তি ৷
জানা গিয়েছে, মেয়ের বাড়িতে গিয়ে জামাইয়ের সেবা শুশ্রুষা করতে শুরু করেন আশা ৷ আর সেখান থেকেই দু’জনের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়তে শুরু করে ৷
advertisement
সূত্রের খবর, ‘আশা মেয়ের বাড়ি থেকে ফিরে গেলেও জামাইয়ের সঙ্গে তার প্রেম পর্ব চলতে থাকে ৷ ঘণ্টার পর ঘণ্টা একের অপরের সঙ্গে ফোনে কথা বলতে থাকেন ৷
আশার স্বামী কর্মসূত্রে দিল্লিতে থাকে ৷ তাই বিবাহ-বহির্ভূত এই সম্পর্ক বজায় রাখতে তাদের দু’জনের কোনও অসুবিধায় হয়নি ৷
মে মাসে কোর্টে গিয়ে আইনিভাবে বিয়ে করেন ৷
মেয়ে এই ঘটনা জানতে পেরে পঞ্চায়েতে জানায় ৷ এ ঘটনার পর পঞ্চায়েত বসেছিল তাদের বিচার করতে। কিন্তু কিছুই করতে পারেনি। তাদের এই প্রেমের কাছে হার মেনেছে সবাই। পঞ্চায়েতের তরফে জানানো হয় যে ওই প্রমিক যুগল একে অপরের প্রেমে পাগল ৷ তাই তাদের আলাদা করার কোনও কারণ তারা খুঁজে পাচ্ছে না ৷
খবর পেয়ে আশার প্রাক্তন স্বামী তার মেয়েকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে আসে ৷
পুলিশ জানিয়েছে, নব বিবাহিত এই দম্পতি এখন এক সাথেই থাকে ৷ এবং তাদের গ্রামের লোকজন এই সম্পর্ককে মেনে নিয়েছে ৷