TRENDING:

Corona Second Wave: স্কুল বন্ধ, অনলাইন ক্লাসের জন্য এত বেতন কেন? প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের

Last Updated:

অন্তত ৩০ শতাংশ বেতন কমাতে পারে স্কুলগুলি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: করোনাভাইরাস, লকডাউনের জেরে সব থেকে সমস্যায় পড়েছিল পড়ুয়ারা। বহুদিন ধরে স্কুল বন্ধ। পরীক্ষা হচ্ছে না। মাঝে অবশ্য স্কুল খুলেছিল। কিন্তু আবার করোনার দ্বিতীয় ঢেউ দেশে আছড়ে পড়ার পর ফের স্কুলের গেটে তালা ঝুলেছে। ফলে আপাতত অনলাইন ক্লাসই ভরসা। কিন্তু এরই মধ্যে অভিভাবকদের জন্য স্বস্তির খবর এল। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, স্কুল এখন বন্ধ। ফলে কর্তৃপক্ষের খুব বেশি খরচ হচ্ছে না। ক্যাম্পাসে যেসব সুযোগ সুবিধা দিতে হয় সেগুলি এখন কর্তৃপক্ষকে দিতে হচ্ছে না। ফলে খরচ কমেছে স্কুলের। আর তাই অনলাইন ক্লাসের জন্য এবার স্কুলের বেতন কমানো উচিত।
advertisement

রাজস্থানের বহু স্কুলপড়ুয়াদের অভিভাভকদের আবেদনের ভিত্তিতে এদিন সুপ্রিম কোর্ট এমনটাই জানিয়েছে। এদিন শীর্ষ আদালতে একটি মামলার শুনানিতে জানিয়েছে, অন্তত ৩০ শতাংশ বেতন কমাতে পারে স্কুলগুলি। বিচারক এএম খানভিলকার ও দীনেশ মহেশ্বরীর বেঞ্চ এদিন জানিয়েছে, এমন কোনও আইন এদেশে নেই যা স্কুলগুলিকে বেতন মকুব করার কথা বলতে পারে। তবুও আদালতের তরফে স্কুলগুলিকে এই সময়ে বেতন কমানোর জন্য বলা হচ্ছে। আদালতের তরফে এদিন স্কুলগুলিকে বলা হয়েছে, দেশের এই কঠিন পরিস্থিতিতে কর্তৃপক্ষের সংবেদনশীল হওয়া উচিত। মহামারী নিয়ে একের পর এক সমস্যায় জেরবার মানুষ। স্কুলের পড়ুয়া ও অভিভাবকদের এই সময় কিছুটা চাপমুক্ত করা উচিত স্কুল কর্তৃপক্ষের।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দেখলে মনে হবে লাড্ডু ,মোদক কিংবা রসমালাই, কিন্তু খাওয়া যাবে না! এতো অন্য জিনিস
আরও দেখুন

এদিন আদালতের তরফে জানানো হয়, ক্যাম্পাসে পড়ুয়াদের যে সমস্ত সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয় সেগুলি এখন দেওয়ার মতো পরিস্থিতি নেই। ফলে ছাত্রছাত্রীরা স্কুলের যে পরিমাণ বেতন দিচ্ছে তাতে কর্তৃপক্ষের বড়সড় মুনাফা হচ্ছে। এই সময়ে স্কুল কর্তৃপক্ষের লাভের মানসিকতা বর্জন কর উচিত এবং বিনা বাক্য ব্যয়ে বেতম কমানো উচিত। আইনত এমন কোনও সুযোগ সুবিধার জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষ অভিভাবকের থেকে টাকা নিতে পারে না, যেগুলি তাদের এই সময় দিতেই হচ্ছে না। তাই মহামারীর সময় স্কুল কর্তৃপক্ষকে লাভের অঙ্ক কমাতে বলেছে শীর্ষ আদালত। ২০২০-২১ সেশনে দীর্ঘদিন লকডাউনের জেরে স্কুল খোলেনি। যার ফলে ক্যাম্পাসে ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতি ছিল না। ফলে পেট্রোল, ডিজেল, লাইটের বিল, জল, মেইনটেনেন্স ও সাফাইয়ের খরচ কমেছে স্কুলের। এমন পরিস্থিতিতে স্কুল কর্তৃপক্ষ চাইলে অভিভাবকদের থেকে কিছুটা বেতন কম নিতেই পারে বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Corona Second Wave: স্কুল বন্ধ, অনলাইন ক্লাসের জন্য এত বেতন কেন? প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল