থানার আধিকারিক আরও জানিয়েছেন, “তদন্তের শুরুতেই মেয়েটির কল রেকর্ড চেক করা হয়। দেখা যায় মেয়েটি প্রায়ই কথা বলত এক ব্যক্তির সঙ্গে। ট্রু কলারে ওই ব্যক্তির নাম দেখায় মেহবুব, লোকেশনে দেখায় কর্ণাটক।” এই তথ্যের ভিত্তিতে, গত ১১ জানুয়ারি একটি মামলা দায়ের করা হয় ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অভিযুক্তকে এবং অপহৃত তরুণীকে খুঁজতে কর্ণাটকে পাঠানো হয় পুলিশের একটি টিমকেও।
advertisement
পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, মেয়ের কল রেকর্ডের কথা জানতে পেরে, অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন অপহৃত তরুণীর বাবা। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, ধর্মীয় পরিচয় লুকিয়ে বন্ধুত্ব স্থাপন করার পর, মেয়েটিকে অপহরণ করেছে সে। শুধু তাই নয়, এফআইআর-এ অভিযোগ করা হয়েছে যে, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তরুণীর সঙ্গে বন্ধুত্ব করে, তাকে চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফুসলে নিয়ে গিয়েছে অভিযুক্ত।
ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৬৩ এবং ৩৬৬ ধারার পাশাপাশি, উত্তর প্রদেশের নতুন ধর্মান্তর বিরোধী আইনকে কাজে লাগিয়ে দায়ের করা হয় মামলা। তবে পুলিশের বক্তব্য, অভিযুক্ত এবং অপহৃত তরুণীকে খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত কোনও কিছুই পরিষ্কার নয়। আদতে কী ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।