প্যান-প্যান ঘোষণার মাধ্যমে, বিমানটি তার বর্তমান অবস্থান, সমস্যা এবং প্রয়োজনীয় সাহায্যের বিবরণ জানাতে পারে. এটি একটি স্ট্যান্ডার্ড প্রোটোকল, যা জরুরি পরিস্থিতিতে বিমানের জরুরি অবতরণ বা অন্য কোনো সাহায্যের জন্য ব্যবহৃত হয়।
advertisement
প্রতিবেশি দেশ চূড়ান্ত বিপদে পড়েছে দেখেও শত্রুতা জারি রাখল তারা। মাঝ আকাশে বিপদে পড়া ২২৭ যাত্রী সহ ইন্ডিগো বিমানকে পাকিস্তানের এয়ার স্পেস ব্যবহার করতে দিতে অস্বীকার করা হল।
সেদিন দিল্লি থেকে শ্রীনগরগামী ইন্ডিগোর বিমান কিভাবে অবতরণ করেছি
ল?
বিমান চালক কি জানিয়েছিলেন এটিসি’কে। সমস্ত ঘটনার প্রেক্ষিতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে DGCA. অসামরিক বিমান চলাচলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা জানিয়েছে সেদিন বিমানে প্যান প্যান (PAN PAN) ঘোষণা করা হয়েছিল।
ভয়ঙ্কর শিলাবৃষ্টির মধ্যে পড়ে নয়াদিল্লি থেকে শ্রীনগরগামী ফ্লাইটের পাইলট লাহোর এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। টারব্যুল্যান্স এড়াতে পাকিস্তানি এয়ার স্পেসে ঢোকার অনুমতি চেয়ছিলেন। সে সময়ে এছাড়া বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার আর কোনও উপায় বের করতে পারেনি পাইলট।
সে সময়ে উড়ান ছিল অমৃতসরের আকাশে। পাকিস্তানের আকাশসীমায় ঢুকতে পারলে বিপদ কেটে যেত। কিন্তু লাহোর এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল ইন্ডিগোর উড়ানটিকে সেই অনুমতি দেয়নি। পাকিস্তানের প্রত্যাখ্যানের পর, পাইলট ওই ভয়ঙ্কর এয়ার টারব্যুল্যান্সের মধ্যেই পূর্ব নির্ধারিত পথে যেতে বাধ্য হন।