একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেবী মূর্তির সজ্জায়ে পুরোপুরি ব্যবহার করা হয়েছিল টাকা দিয়ে। মালা থেকে সামনে রাখা ফুল, সমস্ত কিছুই নোট থেকে তৈরি করা হয়েছিল। মন্দিরে উপস্থিত অন্যান্য দেবদেবীদেরও নোটের মালা পরিয়ে দেওয়া হয়।
মন্দিরের কোষাধ্যক্ষ পি রামুর মতে, গত বছর মন্দিরে দেবীর উপাসনায় তিন কোটিরও বেশি টাকার নোট ব্যবহার করা হয়েছে। তিনি বলেন- 'এ বছর নোটের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় কম ছিল। করোনার ভাইরাসের অতিমারী চলাকালীন অর্থনৈতিক সঙ্কটের ফলেই কমেছে এই সংখ্যা। তিনি জানিয়েছেন যে, এই নোটগুলি স্থানীয় সম্প্রদায় পুজোর জন্য দিয়ে থাকে। এই নোটগুলি পুজো শেষ হওয়ার পরে তাদের কাছে আবার ফেরত দেওয়া হয়। ৪০ থেকে ৫০জন ভক্ত এই বছরের দেবীর আরাধনার জন্য এই বছর অর্থ দিয়েছিলেন।
advertisement
তাৎপর্যপূর্ণভাবে, বছর জুড়ে বিভিন্ন রূপে দেবীর পূজা হয়। মন্দিরে নোট দিয়ে সজ্জিত এই দেবীকে বলা হয় ধনলক্ষ্মী।