পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে গ্রেটার নয়ডার ‘এস সিটি’তে এক বহুতলে থাকতেন সাক্ষী। তাঁর স্বামী দর্পণ পেশায় চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। তাঁদের একমাত্র সন্তান দক্ষ আজন্ম স্পেশাল চাইল্ড। গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে দক্ষের চিকিৎসা চলছিল৷ এই পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন ছিলেন সাক্ষী৷ তার জেরেই এই চরম মর্মান্তিক সিদ্ধান্ত বলে ধারণা পুলিশের৷
advertisement
সাক্ষীর স্বামী দর্পণ ঘটনার সময় বাড়িতেই ছিলেন৷ তিনি পুলিশকে জানিয়েছেন আচমকা একটা চিৎকার শুনে তিনি ব্যালকনিতে যান৷ দেখতে পান বহুতলের নীচে রাস্তায় রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছেন তাঁর স্ত্রী ও সন্তান৷ ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে নিথর দেহ দু’টি পাঠায় অটোপ্সির জন্য৷
পরে একটি সুইসাইড নোটও উদ্ধার হয়েছে৷ পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে সেখানে সাক্ষী লিখে গিয়েছেন, ‘আমরা এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাচ্ছি…স্যরি৷ আমরা তোমাকে আর অসুবিধায় ফেলতে চাই না৷ আমাদের জন্য তোমার জীবন নষ্ট হবে না৷ আমাদের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়৷’
এই ঘটনার অভিঘাতে শোকস্তব্ধ প্রতিবেশীরা৷ তাঁদেরও ধারণা, মানসিক উদ্বেগ থেকেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সাক্ষী৷ তবে তার পরও পুলিশ এই ঘটনার বিশদ তদন্ত করছে৷ গ্রহণ করা হচ্ছে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ৷
Disclaimer: If you or someone you know needs help, call any of these helplines: Aasra (Mumbai) 022-27546669, Sneha (Chennai) 044-24640050, Sumaitri (Delhi) 011-23389090, Cooj (Goa) 0832- 2252525, Jeevan (Jamshedpur) 065-76453841, Pratheeksha (Kochi) 048-42448830, Maithri (Kochi) 0484-2540530, Roshni (Hyderabad) 040-66202000, Lifeline 033-64643267 (Kolkata)