TRENDING:

জোশীমঠের পরিস্থিতির তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় কেন? ইসরোর ছবির পর প্রশ্ন এনডিএমএ-র

Last Updated:

NDMA on Joshimath: সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলি কেন যোশীমঠের ছবি, তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করছে! প্রশ্ন এনডিএমএ-র।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
নয়াদিল্লি : জোশীমঠের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিতে নিষেধ করল বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর বা ন্যাশনাল ডিজস্টার ম্যানেজমন্ট অথরিটি। এমনকী সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা থেকেও বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
advertisement

এনডিএমএ-এর দাবি, এর ফলে জনমানসে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। জোশীমঠ নিয়ে একদিন আগেই চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট দিয়েছে ইসরো। ২৫ দিনে দেবভূমির এই গুরুত্বপূর্ণ শহরটি ৫.৪ সেন্টিমিটার বসে গিয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরো।

সরকারি দফতরগুলিকে পাঠানো সেই চিঠিতে এনডিএমএ উল্লেখ করেছে, "দেখা যাচ্ছে, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে তথ্য তুলে ধরছে। এমনকী পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদমাধ্যমে নিজেদের মতামত দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে শুধুমাত্র ভুক্তভোগী নয়, দেশের মানুষের মধ্যেও বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে।"

advertisement

আরও পড়ুন- Nitin Gadkari: দাউদের নাম করে ফোন, ১০০ কোটি টাকার দাবি! প্রাণনাশের হুমকি পেলেন নীতিন গড়করি

গত ১২ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বৈঠকে বিষয়টি তোলা হয়েছে বলে জানিয়েছে এনডিএমএ। তারা জানিয়েছে, যোশীমঠের পরিস্থিতি বোঝার জন্য বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

ইসরো সহ সমস্ত সরকারি প্রতিষ্ঠানকে বিষয়টি নিয়ে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। এনডিএমএ এর এই নির্দেশিকার বিরুদ্ধে সরব বিরোধী রাজনৈতিক মহল।

advertisement

কংগ্রেসের জাতীয় মুখপাত্র শামা মহাম্মদ টুইটারে লিখেছেন, "ইসরো জানিয়েছিল ১২ দিনে ৫.৪ সেন্টিমিটার বসে গিয়েছে জোশীমঠ। সেই রিপোর্টের একদিন পরেই সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে সংবাদমাধ্যমে কথা বলতে নিষেধ করা হল। কেন মোদি সরকার সবসময় ঘটনা লুকোতে চায় ?"

শিবসেনার প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী টুইটারে লিখেছেন, "জোশীমঠে কী হচ্ছে সেটা প্রকাশ করতে না দেওয়া কণ্ঠরোধ করা। শুধুমাত্র সরকার যেটা জানতে চায় সেটাই জানা যাবে।"

advertisement

আরও পড়ুন- সাইকেলের থেকেও ধীর গতিতে চলে ভারতীয় রেলের এই ট্রেন! তবে যাত্রীদের পছন্দের

ফাটল দেখা দেওয়ায় ইতিমধ্যেই জোশীমঠের ৭২৩টি বাড়িকে বিপজ্জনক হিসাবে চিহ্নিত করেছে প্রশাসন। অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ১৩১টি পরিবারকে।

গত মঙ্গলবার থেকেই বিপজ্জনক অবস্থায় থাকা জোশীমঠের দুটি হোটেল ভাঙার কাজ করতে চাইছিল প্রশাসন। কিন্তু, মঙ্গলবার এলাকাবাসীর বিক্ষোভের মুখে পড়ে সে কাজ না করেই ফিরে আসতে হয় ইঞ্জিনিয়ারদের।

advertisement

বুধবার ফের NDRF, SDRF এবং পুলিশকর্মীদের নিয়ে হোটেল দুটি ভাঙতে যান ইঞ্জিনিয়াররা। কিন্তু তাঁদের দেখা মাত্রই ফের বিক্ষোভ শুরু হয়ে যায়। পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ না দিলে বাড়ি ছাড়বেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন বাসিন্দারা।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
​'শুভ বিজয়া' সন্দেশ স্পেশালে মন মজেছে জনতার! বর্ধমানের মিষ্টির দোকানে ভিড়
আরও দেখুন

রাজীব চক্রবর্তী

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
জোশীমঠের পরিস্থিতির তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় কেন? ইসরোর ছবির পর প্রশ্ন এনডিএমএ-র
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল