খবর জানার পর থেকেই চন্দুর পরিবারের উপরে শোকের ছায়া এসে পড়েছে ৷ নাতির বন্দি হওয়ার শোক সামলাতে না পেরে মৃত্যু হয় তাঁর ঠাকুমা লীলাদেবীর ৷
মহারাষ্ট্রের ধুলে শহরের বাসিন্দা চন্দুর ভাই গণেশ জানিয়েছেন, ‘বুধবার আমি চন্দুকে ফোন করেছিলাম ৷ কিন্তু তা খুব অল্প সময়ের জন্য ৷ আমাদের মধ্যে বেশিক্ষণ কথা হয়নি ৷ কয়েক মিনিট কথা বলে ফোন রেখে দিয়েছিলাম ৷’
advertisement
গণেশ নিজেও ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক জওয়ান ৷ তিনি জানান, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সব সময় আচ্ছে দিনের কথা বলে এসেছেন ৷ আমার বিশ্বাস চন্দুকে সুস্থ ও সুরক্ষিত অবস্থায় দেশে ফিরিয়ে আনতে সফল হবেন ৷ ওনার কাছে এটাই আমার আর্জি ৷’
শুক্রবার ভারতীয় সরকারের তরফে জানানো হয়েছে জওয়ানের মুক্তির জন্য সমস্ত রকম চেষ্টা চালানো হচ্ছে ৷ রাজনাথ সিং জানান এই বিষয়ে ইসলামাবাদের সঙ্গে কথাবার্তা চলছে ৷
প্রথমে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের পর ভারতীয় সেনার গ্রেফতারিতে পাকিস্তান দাবি করেছিল, অভিযানে আসা এক ভারতীয় সেনাকে তারা গ্রেফতার করেছে ৷ কিন্তু তাদের এই দাবিকে খারিজ করে ভারতীয় সেনা জানায়, গ্রেফতার হওয়া জওয়ান চোহান অপারেশনে অংশগ্রহণ করেননি ৷ তিনি ৩৭ RR গ্রুপের এক সেনা জওয়ান ৷