AWACS যে কোনো আধুনিক বায়ুসেনার ‘চোখ এবং কান’ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই হাই-টেক রাডার সিস্টেমগুলি বিমানে লাগানো থাকে, যা আকাশে উড়তে উড়তে শত শত কিলোমিটার দূর পর্যন্ত শত্রুর বিমান, মিসাইল এবং ড্রোনের কার্যকলাপের সন্ধান করতে সক্ষম।
আরও পড়ুন: ভারত পাক সম্পর্ক তলানিতে, পরমাণু আক্রমণ হলে কী করবেন! বাঁচার উপায় জানুন…
advertisement
AWACS এর বিশেষত্ব ৩৬০-ডিগ্রি রাডার কভারেজ- এই বিমানগুলি তাদের চারপাশে প্রায় ৪০০-৬০০ কিলোমিটার পর্যন্ত আকাশ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। হাওয়াই কমান্ড সেন্টার- এটি শুধু পর্যবেক্ষণই করে না, বরং আকাশে উড়তে থাকা অন্যান্য ফাইটার জেটগুলিকে নির্দেশও দেয়। অর্থাৎ এটি একটি উড়ন্ত কন্ট্রোল রুম। সার্ভিলেন্স-জমি থেকে আকাশ এবং আকাশ থেকে আকাশে মার করার কার্যকলাপের পর্যবেক্ষণ।
AWACS শত্রুর যেকোনো আকাশ আক্রমণের পূর্বেই সতর্কতা দিতে পারে। রাডার আটকাতে সক্ষম-এই সিস্টেম শত্রুর রাডার এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাকে বাধা দেওয়ার ক্ষমতাও রাখে।
আরও পড়ুন: কেদারনাথে ভয়ঙ্কর ভাইরাসের হানা! একসঙ্গে ১৪টি ঘোড়ার মৃত্যু, দিল্লি থেকে আসছে বিশেষ দল…
ডিফেন্স সূত্র অনুযায়ী, পাকিস্তানের কাছে থাকা এই বিশেষ AWACS ভারতীয় সামরিক কার্যকলাপের উপর নজর রাখার জন্য মোতায়েন করা হয়েছিল। কিন্তু ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এবং এয়ারফোর্স এটিকে ধ্বংস করেছে।
ভারতীয় সেনার এই পদক্ষেপকে কৌশলগত অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে। এটি শুধু পাকিস্তানের আকাশ পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থার উপর বড় আঘাত নয়, বরং যুদ্ধক্ষেত্রে ভারতের প্রযুক্তিগত অগ্রগতিকেও প্রদর্শন করে।
